Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

সুস্বাস্থ্যের জন্য আমলা খুবই উপকারী


আমলা ফল আশীর্বাদের চেয়ে কম নয়। এটি এমন  একটি ফল, যাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন থাকে।


গরম করে খেলেও এতে উপস্থিত ভিটামিন কোনোভাবেই শেষ হয় না। আমলা খেলে অনেক ধরনের রোগ খুব তাড়াতাড়ি দূর হয় এবং এটি সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।


স্থূলতা


আজকাল বেশীরভাগ লোকই গুরুতর স্থূলতা রোগে ভুগছে। এর সবচেয়ে বড় কারণ হল আজকের লাইফস্টাইল। এই সমস্যাটি কাটিয়ে উঠতে, আপনাকে অবশ্যই আপনার ডায়েটে প্রতিদিন একটি করে আমলকি খাওয়া শুরু করতে হবে, যা বিপাক বাড়ায় এবং ওজন খুব দ্রুত কমাতে শুরু করে।


দুর্বলতা


যদি আপনি খুব দুর্বল বোধ করেন। একটু কাজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়েন, তাহলে  একমাস একটানা একটা করে কাঁচা আমলকি খাওয়ার চেষ্টা করুন। আপনি নিজেও অবাক হবেন এর উপকারিতায়।আসলে আমলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যার কারণে শক্তিও বৃদ্ধি পায় এবং ধীরে ধীরে দূর্বলতা দূর হয়।


মুখ উজ্জ্বল করে 


আমলায়

রয়েছে ভিটামিন এ, যা কোলাজেন গঠনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ত্বক টানটান রাখে। সকালে খালি পেটে আমলা খেলে শরীরে কোলাজেনের অভাব খুব তাড়াতাড়ি দূর হয়।এটু ব্রণ ও বলিরেখার সমস্যাও কমায়। এটি খেলে শরীরের টক্সিন দূর হয়, যা মুখে উজ্জ্বলতা আনে।


ডায়াবেটিস


আমলা ডায়াবেটিসের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।প্রতিদিন আমলা খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এর পাশাপাশি আমলা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে ভালো কোলেস্টেরল তৈরিতেও অনেক সাহায্য করে।


জয়েন্টের ব্যথা


আমলায় রয়েছে প্রদাহবিরোধী উপাদান, যা জয়েন্টের ব্যথার পাশাপাশি অন্যান্য ধরনের ব্যথায় দারুণ উপশম দেয়।যদি আপনার শরীরে সবসময় ব্যথা থাকে বা আপনার পেশী শক্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে, তাহলে আমলা দিয়ে আপনি খুব সহজেই যেকোনো ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন।


চুলের জন্য উপকারী 


আমলা তাৎক্ষণিকভাবে চুলের যেকোনো সমস্যা দূর করে। সেজন্য অনেকেই এর পেস্ট চুলে লাগান। এতে চুল খুব স্বাস্থ্যকরও হয়।আমলায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের উজ্জ্বলতাও বাড়ায়।


হজমে সাহায্য করে


আমলকী খেলে খাবার খুব সহজে হজম হয়।তাই প্রতিদিনের খাবারে গুজবেরি চাটনি, মোরব্বা, আচার, জুস, গুঁড়া ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। এ কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও সহজে সেরে যায়।

প্র ভ

No comments: