Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

মাড়ির দূর্গন্ধ ও সংক্রমণের ঘরোয়া প্রতিকার


মাড়ির দুর্গন্ধ এবং সংক্রমণের ঘরোয়া প্রতিকার: 


এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে প্রথমেই আমাদের মুখের মধ্যে উপস্থিত দাঁত ও মাড়ির ভালো যত্ন নেওয়া উচিত। কারণ এখান থেকে সংক্রমণ প্রথমে শরীরে প্রবেশ করে।এমন পরিস্থিতিতে মুখের স্বাস্থ্যের প্রতি অবহেলা করলে মাড়ির রোগসহ নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।অনেক সময় মাড়ি ফুলে যাওয়া ও রক্তপাতের সমস্যা বেড়ে যায়। এগুলি  থেকে মুক্তি পেতেই আজ আমরা কিছু ঘরোয়া প্রতিকার বলব।


লবঙ্গ তেল:


মাড়িতে কয়েক ফোঁটা লবঙ্গ তেল ঘষে দিলে  মাড়িতে রক্ত ​​পড়া ও ফুলে যাওয়া বন্ধ হয়।এ ছাড়া লবঙ্গ তেল না থাকলে দুটি লবঙ্গ খেতে পারেন। এতে আপনি হালকা জ্বালাপোড়া অনুভব করবেন, তবে ফোলাভাব কমে যাবে।


ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন:


ভিটামিন সি এবং কে সমৃদ্ধ খাবার খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। যা মাড়ির রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এর জন্য পালং শাক, গাজর এবং কলা জাতীয় ফলে ও সবজি খেতে হবে।


তেল লাগানো:


তেল দিলে মাড়ি থেকে রক্ত ​​পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই ক্ষেত্রে, আপনি যদি আপনার মুখে সামান্য তেল লাগান তবে এটি সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। এবং বিপজ্জনক অণুজীব দূর করে। এর জন্য সরিষা, নারকেল ও তিলের তেল নিতে পারেন।


অ্যালোভেরা ব্যবহার:


অ্যালোভেরা জেল দিয়ে মাড়ি ম্যাসাজ করলে ফোলা কমে যায় কারণ অ্যালোভেরাতে প্রচুর পরিমাণে ঔষধি গুণ রয়েছে।


হলুদ এবং সরিষার তেল


এক চিমটি হলুদে সরিষার তেল মিশিয়ে মাড়িতে মালিশ করলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।কারণ হলুদে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। যা মাড়ির ক্ষত সারানো, ফোলা ও রক্ত ​​পড়ার সমস্যা দূর করে।


লবণ ও হলুদ জল 


লবণে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।হালকা গরম জলে লবণ ও হলুদ মিশিয়ে গার্গল করলে মাড়ির ফোলাভাব ও সংক্রমণ কমে যায়।

No comments: