Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ইউরিক এসিডের ব্যথা কমানোর জন্য এসব খাবার খাবেন না কখনোই

 




 এখন প্রায় মানুষ কেই দেখা যায় ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন। শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে গেলেই জয়েন্টে ব্যথা, ফোলা এবং উঠতে ও বসতে অসুবিধা হয়।


  ইউরিক এসিড কি?

  ইউরিক এসিড হল এক ধরনের রাসায়নিক।  যা পিউরিন নামক একটি প্রোটিন ভেঙ্গে উৎপন্ন হয়।  ইউরিক এসিড কিডনি দ্বারা পরিশোধিত হয়।  এটি তখন প্রস্রাবের মাধ্যমে নির্গত হয়।  যাইহোক, যখন রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তখন কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


  ইউরিক এসিড কেন হয়?

  অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে প্রত্যেকেই ইউরিক এসিডের সমস্যায় ভোগেন।  পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৪৫ মিলিয়ন মানুষ এই সমস্যায় ভুগছে।  প্রায় ১.৫ মিলিয়ন মানুষ ইউরিক এসিডে শয্যাশায়ী।


    এই সমস্যা বাড়লে হার্ট অ্যাটাক, একাধিক অঙ্গ বিকল হওয়ার এবং কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিছু খাবার আছে যা শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়ায়।আপনি যদি নিয়মিত ইউরিক এসিড সমস্যায় ভোগেন  তাহলে অবশ্যই খাদ্য থেকে কিছু খাবার বাদ দেওয়া জরুরী। 


  গাউট রোগীদের বিভিন্ন ধরণের ডাল এবং মটরশুটি খাওয়া উচিত নয়।  উদাহরণস্বরূপ,  দেশি ছোলা, রাজমা, কবুলি ছোলা ইত্যাদি বাদ দিন।  এই খাবারগুলো শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়ায়। এছাড়াও এমন পরিস্থিতিতে মাছ এবং মাংস খাবেন না।


  এছাড়াও দই, ভিনেগার, ছোলা, অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  দইয়ে উপস্থিত ট্রান্স ফ্যাট শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়ায়।  তাই দইজাতীয়  কোনো ধরনের খাবার না খাওয়াই ভালো।


   মিষ্টি খাবার মেনু থেকে বাদ দেওয়া উচিত।  এছাড়াও সব ধরনের কোমল পানীয় খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।  পানীয়তে উপস্থিত ফ্রুক্টোজ পিউরিনের বিপাককে বাড়ায়।  পাশাপাশি মিষ্টি জাতীয় খাবার ওজন বাড়ায়।  ফলে রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায়।

No comments: