Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

অন্ধ্রপ্রদেশ বিজেপির অভ্যন্তরে নেতা-মন্ত্রীদের ভিন্ন মত



নিউজ ডেস্ক: প্রতিটি রাজনৈতিক দলের সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে নিজস্ব অবস্থান থাকে। কিন্তু অন্ধ্রপ্রদেশে এমন একটি রাজনৈতিক দল আছে যার প্রতিটি ইস্যুতে দুটি মতামত আছে বলে মনে হয়। এই প্রশ্নের উওরে আপনি পার্টি অনুমান করার মতো কোন চিহ্ন পাবেন না। এটি হল অন্ধ্রপ্রদেশের বিজেপি। রাজ্যে টিডিপি অফিসে নির্মম আক্রমণের বিষয়েও দলটির দুটি মতামত রয়েছে।

বিজেপির যে কোনও বিষয়ে ভিন্ন মত রয়েছে। সোমু বীররাজু যদি কিছু বলেন, তাহলে পুরন্দেশ্বরী ঠিক উল্টো কথা বলেন। রাজ্যসভার সাংসদ জিভিএল কখনও কখনও বীররাজুকে সমর্থন করে এবং আবার কখনো পুরন্দেশ্বরীকে। তারপরে সুজানা চৌধুরী এবং সিএম রমেশের মতো নেতা আছেন যাদের দলে তাদের নিজস্ব এজেন্ডা রয়েছে। এমনকি টিডিপি অফিসে হামলা এবং পট্টভীর গ্রেপ্তার নিয়েও দলটি বিভিন্ন সুরে কথা বলছে।

রাজ্য সভাপতি সোমু বীররাজু টিডিপি অফিসে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, এই ধরনের হামলা গণতন্ত্রের জন্য ভালো নয়। পরিবর্তনের জন্য, পুরন্দেশ্বরী তাকে সমর্থন করেছিলেন। তিনি বলেন ক্ষমতায় থাকা নেতাদের ভিন্নমত সহনশীল হওয়া উচিত। তিনি টিডিপি অফিসে ওয়াইএসআরসিপি কর্মীদের হামলার নিন্দা জানান। বিপরীতে রাজ্যসভার সাংসদ জিভিএল নরসিংহ রাও চন্দ্রবাবুকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের বিরোধিতা করেছিলেন এবং ক্ষমতায় থাকাকালীন সিবিআইকে রাজ্যে প্রবেশ করতে দেননি। তিনি বলেন একই চন্দ্রবাবু এখন রাজ্যের বিষয়ে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ খুঁজছেন। তিনি বলেন চন্দ্রবাবুর সমর্থন চাওয়ার আগে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। এদিকে প্রাক্তন মন্ত্রী এবং রাজ্যসভার সাংসদ সুজানা চৌধুরীও অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের 'গোষ্ঠীভিত্তিক মনোভাব' এর তীব্র সমালোচনা করেছেন। এইভাবে অন্ধ্রপ্রদেশে বিজেপি বিভিন্ন সুরে কথা বলছে। এপি -তে সাম্প্রতিক ঘটনা সম্পর্কে প্রতিটি নেতার নিজস্ব মতামত রয়েছে।

No comments: