হাই তোলার পিছনে কারণ হতে পারে এগুলো, জেনে নিন

সাধারণভাবে লোকেরা বিশ্বাস করে যে ঘুমের অভাব, ক্লান্তি এবং একঘেয়েমিগুলি হাই তোলার প্রধান কারণ, তবে এগুলি ছাড়াও, সব সময় হাই তোলার আরও অনেক কারণ রয়েছে। তাই আজ আমরা তাদের সম্পর্কে জানতে যাচ্ছি।

হাইপোথাইরয়েড

 হাইপোথাইরয়েডিজমের সমস্যা হলে শরীর প্রয়োজনীয় পরিমাণ থাইরয়েড হরমোন তৈরি করতে পারে না।  এটি এন্ডোক্রাইন সিস্টেমের সাথে সম্পর্কিত একটি সমস্যা, যেখানে থাইরয়েড গ্রন্থি যথেষ্ট থাইরয়েড হরমোন তৈরি করতে সক্ষম হয় না। তাই এই কারণেও হাই উঠতে থাকে।

ঘুম না হওয়া 

সবচেয়ে বিশিষ্ট কারণ হল রাতে খারাপ ঘুম।  তাই সেই কারণেও মানুষ সারাদিন হাই তোলে। সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের শরীরের ৭ থেকে ৮  ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।

পর্যাপ্ত ঘুম না হলে তা স্থূলতা, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এছাড়াও, ঘুমের অভাবের কারণে, স্লিপ অ্যাপনিয়া নামক একটি ব্যাধির সমস্যাও হতে পারে, যার কারণে সারাক্ষণ হাই  উঠতে থাকে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও ক্রমাগত হাই ওঠার  কারণ হতে পারে। অতিরিক্ত হাই তোলার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, ফোলাভাব, ডায়রিয়া, মাথা ঘোরা এবং শুষ্ক মুখের মতো সমস্যা হতে পারে। তাই এ থেকে দূরে থাকতে চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।

মানসিক চাপ

মানসিক চাপে শরীরে কিছু রাসায়নিক ও হরমোন বাড়তে থাকে।  অত্যধিক মানসিক চাপের ফলেও হাই উঠতে থাকে।

হার্টের সমস্যা

অন্যদিকে, সারাক্ষণ হাই তোলা হার্টের সমস্যাও নির্দেশ করে।  আসলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে রক্ত ​​পাম্প করতে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। যার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

প্র ভ