Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

জেনে নিন, ওজন কমাতে ওট মিল্কের উপকারিতা


আজকের ব্যস্ত লাইফস্টাইলে নিজেকে ফিট রাখা অনেক কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে যারা কম্পিউটারে কাজ করেন তাদের ফিটনেস খুব দ্রুত খারাপ হয়ে যায়, কারণ তারা শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করার জন্য সঠিক সময় খুঁজে পান না।


কিন্তু শরীরের ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে শুধু শারীরিক কার্যকলাপই নয়, খাদ্যাভ্যাসও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ফিট থাকার জন্য ভালো ডায়েট করা খুবই জরুরি।


অনেকে দুধকে ফিট থাকার ভালো উপায় বলে মনে করেন, কিন্তু এটাও জেনে রাখা দরকার যে দুধেও প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট পাওয়া যায়। 


আজ আমরা আপনাকে একটি বিশেষ ধরনের দুধ সম্পর্কে তথ্য দেব, যা আপনাকে ফিট রাখতে সাহায্য করবে।


ওট মিল্ক


ওট মিল্ক প্রোটিন, ভিটামিন এবং অন্যান্য অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ, যারা তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছেন তাদের জন্য একটি ভাল বিকল্প।


ওজন নিয়ন্ত্রণে ওটস মিল্কের উপকারিতা


কম ফ্যাট, চিনি এবং ক্যালোরি - 


গরু বা মহিষের দুধের তুলনায় ওট মিল্কে কম পরিমাণে চিনি, চর্বি এবং ক্যালোরি থাকে।এই কারণেই যারা ওটস দুধ পান করেন তাদের ক্যালোরি পোড়াতে বেশি পরিশ্রম করতে হয় না, কারণ তাদের শরীরে ক্যালোরির পরিমাণ এমনিতেই কম থাকে।


ফাইবারের পরিমাণ বেশি


ওট মিল্কে শুধু ওজন বাড়ানোর উপাদানেরই অভাব নয়, ওজন কমানোর উপাদানও রয়েছে। ওট মিল্ক ফাইবার সমৃদ্ধ, যা হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।


পেট দ্রুত ভরে যায়-


আপনি জানেন যে ওট মিল্ক একটি উদ্ভিদ-ভিত্তিক দুধ, তাই এতে ফাইবার সহ এমন অনেক উপাদান পাওয়া যায়, যা দ্রুত পেট ভরাট করে। এই উপাদানগুলি দীর্ঘ সময়ের জন্য ক্ষুধা নিবারণের জন্যও কাজ করে, যার কারণে আপনি আপনার প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খেতে পারবেন না এবং এর ফলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ হতে শুরু করে।


ওট মিল্ক কীভাবে তৈরি করবেন


যদিও আপনি বাজার থেকে প্যাকিংয়ে ওট মিল্ক পেতে পারেন, তবে আপনি যদি এটি বাড়িতে তৈরি করতে চান তবে এটিও খুব সহজ। দুই কাপ ওটস নিন এবং দুটি বড় গ্লাসে পরিষ্কার জলে ভিজিয়ে সারারাত রেখে দিন।


সকালে জল দিয়ে ওটস পিষে নিন। ভালো করে পিষে নেওয়ার পর একটি মোটা সুতির কাপড় নিয়ে তা দিয়ে ছেকে নিন। ফিল্টার করার পরে আপনার দুধ প্রস্তুত এবং আপনি এটি খেতে পারেন। ওট মিল্ক সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এটি রেফ্রিজারেটরে ৩ থেকে ৪ দিন পর্যন্ত নষ্ট না হয়ে থাকতে পারে।


কিছু লোক তাদের খাদ্য পরিবর্তন করে, এবং গরুর দুধ থেকে ওট দুধে পরিবর্তন করে। এটি তাদের স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই আপনার যদি ইতিমধ্যেই কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে বা আপনার কোনো ধরনের অ্যালার্জি থাকে, তাহলে ওট মিল্ক পান করা শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা উচিৎ।

প্র ভ

No comments: