Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ওটস বা ওটমিল ওজন কমানোর জন্য

 






স্বাস্থ্য এবং ওজন কমানোর ক্ষেত্রে, ওটস এবং ওটমিলের বিশেষ উল্লেখ করা হয়।এগুলি প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি ফাইবার সমৃদ্ধ।  যা আমাদের পুষ্টি দেওয়ার পাশাপাশি আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বির পরিমাণ কমায়। 



ওটমিলের উপকারিতা :

ওটসের মতো, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট ছাড়াও, ওটমিলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়।  এছাড়াও, আয়রন এবং ফোলেটের পাশাপাশি, ওটমিল কপার এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো খনিজগুলিতেও সমৃদ্ধ।  খুব সুস্বাদু হওয়ায় বেশিরভাগ মানুষই সকালের খাবারে ওটমিল খেতে পছন্দ করেন।  এতে ক্যালোরির পরিমাণও খুব কম থাকে এবং এটি খাওয়ার কারণে ক্ষিদেও কমে যায় বা দেরিতে হয়।  তাই নিয়মিত ওটমিল খাওয়া ওজন কমানোর জন্য খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয়।


ওটস এর উপকারিতা :

ওটসে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট ছাড়াও ফাইবারও ভালো পরিমাণে পাওয়া যায়।  এটি একটি সম্পূর্ণ শস্য যা শুধু ওজনই কমায় না, আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক উপকার করে।  বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে আমরা যদি ওটসের সাথে কিছু ফল মেশাই তবে এর উপকারিতা আরও বেড়ে যায়।  ওটসে সব স্বাস্থ্যকর জিনিস পাওয়ার পাশাপাশি খুব কম পরিমাণে ক্যালোরি পাওয়া যায়।  তাই ওজন কমাতে এটি খুবই কার্যকরী।  ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে এটি খেলে আমাদের ক্ষিদেও কম লাগে।  সেজন্য ওটস স্বাস্থ্যের দিক থেকে সব দিক থেকেই উপকারী প্রমাণিত হয়।



ওটস নাকি ওটমিল?

ওটস এবং ওটমিল উভয়ই প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি প্রচুর খনিজ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ।  সেজন্য দুটির মধ্যে কে ভালো তা বলা মুশকিল। তবে স্বাস্থ্যের দিক থেকে দুটোই যে খুব উপকারী তাতে কোনো সন্দেহ নেই।  ওজন কমানোর জন্যও এটি খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হয়।  তাই সকালের খাবারে এগুলোর যেকোনো একটি নিয়মিত খেলে আমাদের শরীর থেকে চর্বির পরিমাণ কমে যায় এবং আমরা সুস্থ থাকতে পারি।

No comments: