নবজাতকের বার বার হচ্ছে হেঁচকি উঠছে সে মুহূর্তে জানেন কী কী করা উচিৎ

 

  সাধারণত, যখন একটি নবজাতকের হেঁচকি দেখা দেয়, তখন প্রাপ্তবয়স্কদের সেগুলি দূর করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় না। 

 নবজাতক শিশুর হেঁচকি বন্ধ করার এবং বারবার হেঁচকি পড়া থেকে বন্ধ করার অনেক উপায় রয়েছে।  কী সেগুলো দেখে নেওয়া যাক 

জলে দেওয়া যাবে না :

 বয়স্কদের টিপস নবজাতকের হেঁচকি বন্ধ করতে অনেক সময় কাজ করে না।  উদাহরণস্বরূপ, যখন বড়দের হেঁচকি হয়, তারা জল পান করেন বা কিছুক্ষণের জন্য তাদের শ্বাস আটকে রাখার চেষ্টা করেন। 

তবে এটি একটি নবজাতকের সাথে করা উচিৎ নয়।  পরিবর্তে, হেঁচকি উপশম করতে একটি প্যাসিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে।

বুর্প করা :

 এটি একটি ছোট পদক্ষেপ, তবে এটি আসলে আপনার নবজাতকের ঘন ঘন হেঁচকি বন্ধ করতে পারে।  এই জন্য, যখনই আপনি শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াবেন, তারপরে তার কাঁধে বুর্প করতে ভুলবেন না।

 প্রকৃতপক্ষে, শিশু যখন বুকের দুধ খাওয়ায় বা বোতলের দুধ খাওয়ায়, তখন দুধের সাথে বাতাসও তার পেটে যায় এবং যদি বার্পিং না করা হয়, তবে সেই বাতাসের কারণে বারবার হেঁচকি দেখা দেয়।

বার্পিং ব্রেকও প্রয়োজনীয়

 শিশুকে খাওয়ানোর পদ্ধতিটিও খুব গুরুত্বপূর্ণ।  আপনি যখন আপনার শিশুকে খাওয়ান, তখন তার পূর্ণ হতে এবং সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট হতে প্রায় ৮-১২ মিনিট সময় লাগে।

 সুতরাং, তাড়াহুড়ো করবেন না এবং আপনি যদি উভয় দিক পরিবর্তন করে বুকের দুধ খাওয়ান, আপনি ওভারল্যাপিংয়ের মধ্যে ফুসকুড়ি করার চেষ্টা করতে পারেন।

যাতে কোন গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স নেই

 কখনও কখনও শিশুর হেঁচকির পাশাপাশি গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স হতে পারে।  তাই, প্রতিটি খাওয়ানোর পর কমপক্ষে ১৫-২০ মিনিটের জন্য শিশুকে সোজা রাখুন।

 গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডায়াফ্রামের সংকোচনের পিছনে একটি কারণ হতে পারে যার ফলে স্তন্যপান করানোর পরে নবজাতকের হেঁচকি দেখা দেয়।  গ্যাস্ট্রো প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ করার জন্য শিশুকে সোজা করে রাখা উপকারী।

স্তন্যপান করানো :

 স্তন্যপান করানো শিশুর জন্য অনেকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।  শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ালে তার পেটে গ্যাসের চাপ কমে যাবে।

 যার কারণে নবজাতক শিশুদের হেঁচকি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।  অন্যদিকে, শিশুকে যদি বোতলজাত করে খাওয়ানো হয়, তবে খাওয়ানোর পরে তার হেঁচকি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।