Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ডায়াবেটিসে খাবার ও পানীয়ের বিশেষ যত্ন নিন


ডায়াবেটিস একটি দ্রুত বর্ধনশীল গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি পরীক্ষা না করা হয় তবে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়।


ডায়াবেটিস রোগীদের এটি নিয়ন্ত্রণে বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। আপনি যে ধরনের খাবার খান তা সরাসরি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে।এমতাবস্থায় খাবার-দাবারে বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন, কারণ এ ধরনের রোগীদের চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলা উচিত।  না হলে ডায়াবেটিস হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।  আপনার খাদ্যের (ডায়াবেটিস ডায়েট চার্ট) কেন বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার সে সম্পর্কে জেনে নিন। 


স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া:


পুষ্টি গ্রহণ অপরিহার্য।


ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন অন্তর্ভুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য উদ্ভিদভিত্তিক জিনিস বেশি ব্যবহার করতে হবে। ডাল, শিম, পনির, দুধ, দই ইত্যাদি শরীরে প্রয়োজনীয় পরিমাণ প্রোটিন সরবরাহ করতে পারে।প্রোটিনের সাথে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া চিনির মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করে।


কিভাবে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করবেন?


সুস্বাস্থ্যের জন্য খাদ্যতালিকায় স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট অন্তর্ভুক্ত করাও গুরুত্বপূর্ণ।বাদামী চাল, তাজা ফল, শাকসবজি, ছোলা, মটরশুটি, ডাল এবং দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া ভাল।


প্রক্রিয়াজাত মাংসের ক্ষতি:


লাল এবং প্রক্রিয়াজাত মাংস থেকে দূরে থাকুন।


অনেক গবেষণায় লাল এবং প্রক্রিয়াজাত মাংসের অত্যধিক ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

ডায়াবেটিস রোগীদেরও এটি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়।

বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাত মাংসের অত্যধিক ব্যবহার হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, কিছু ধরণের ক্যান্সারের  ঝুঁকি বাড়ায়।


লাল মাংসের পরিবর্তে মুরগি ও ডিম ব্যবহার করা যেতে পারে। যারা প্রচুর লাল মাংস খান তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধির ঝুঁকি থাকে।


লবণ ক্ষতিকর:


চিনির পাশাপাশি লবণের পরিমাণও খেয়াল রাখতে হবে ডায়াবেটিসে। রান্নার সময় হালকা লবণ ব্যবহার করুন রান্নার

পর লবণ দেবেন না।এই খাবারগুলি রক্তচাপ বাড়ায়, যা চোখ এবং কিডনির ক্ষতি করতে পারে।

যে সমস্ত ডায়াবেটিস রোগীরা ইতিমধ্যে এই সমস্ত স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের লবণ খাওয়ার বিশেষ যত্ন নিতে হবে।


(দাবিত্যাগ: আমরা এই নিবন্ধে উল্লিখিত কোনো আইন, পদ্ধতি এবং দাবি সমর্থন করি না।

এগুলি কেবল পরামর্শ হিসাবে নেওয়া উচিত।এই ধরনের কোনো চিকিৎসা/ওষুধ/খাদ্য প্রয়োগ করার আগে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।)

প্র ভ

No comments: