গর্ভাবস্থায় নিজেকে এবং নতুন অতিথিকে সুস্থ সবল রাখতে এই সব পানীয় গুলো অবশ্যই খাদ্যতালিকায় রাখুন

 গর্ভবতী মহিলাদের নিজেদের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিৎ। গর্ভাবস্থায় মহিলাদের উচিৎ তাদের খাদ্যের বিশেষ যত্ন নেওয়া৷ কারণ তাদের শরীরের পাশাপাশি আগত নবজাতকেরও পুষ্টির প্রয়োজন৷ এই নয় মাসে অনেক ধরনের শারীরিক, মানসিক ও মানসিক পরিবর্তন ঘটে।

 গর্ভাবস্থায়, মহিলারা সাধারণত তৃষ্ণার্ত হলে সাধারণ জল পান করেন, যাতে প্রয়োজনের তুলনায় কম খনিজ থাকে।  পরের বার যখন  তৃষ্ণা মেটাতে হবে, নারকেল জল বা তাজা ফলের রস পান করার কথা উচিৎ।  এই ট্রেন্ডি পানীয়টি প্রাকৃতিক ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে পরিপূর্ণ যা হাইড্রেশনে সাহায্য করে।

নারকেলের জল : নারকেলের জল পটাসিয়াম, সোডিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ। এটি গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খুব উপকারী। নারকেলের জলের কিছুটা মিষ্টি, এবং এতে চিনি এবং ক্যালোরি কম। পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে এই পানীয়টি।

তাজা ফলের জুস: ট্যানজারিন, কমলালেবু, ক্র্যানবেরি এবং অন্যান্য অনেক ফলের রসে ভিটামিন সি এবং ফোলেটের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি থাকে। এগুলিতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে। এছাড়া শিশুর কোষের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য সহায়তা করে। এই সবগুলি এর জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এছাড়া এই ফলের রসে অনেক ধরনের ভিটামিন ও ফাইবার রয়েছে।তাই গর্ভবতী মায়ের বেশি বেশি করে তাজা ফল খাওয়া এবং তাজা জুস পান করা জরুরী।