Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনুসরণ করুন এই টিপসগুলি

 




কাশি দূর করার উপায়ঃ


১. কাশি হলে বার বার হালকা গরম জল পান করুন।


২. ধূমপানের অভ্যাস থাকলে ছেড়ে দিন। তামাক কাশিকে আরো শক্তিশালী করে।


৩. সবসময় উষ্ণ থাকুন। যেহেতু ঠান্ডা কাশির একটি উপলক্ষ তাই কাশি হলে উষ্ণ থাকবেন।


৪. মেন্থল লজেন্স চুষতে পারেন। এটা গলা থেকে কফ গুলোকে বের করতে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।


৫. কাশি হলে গরম জল দিয়ে স্নান করুন। এটা শরীরের ইন্দ্রিয় সমূহ থেকে কাশির জীবাণুগুলোকে বের করে দেয়।


কাশি হওয়ার পূর্বে গলা ভেতরে চুলকানি, বুকে ব্যাথা এবং নাক দিয়ে জল পড়তে পারে। এর জন্য বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক সিরাপ না খেয়ে কাশির প্রাকৃতিক ঔষধ খেতে পারেন। এতে কোন পার্শ প্রতিক্রিয়া নেই এবং এসব ঔষধ খেতেও সুস্বাদু।


 

কাশির প্রাকৃতিক ঔষধঃ


মধুঃ মধুকে কাশির মহাঔষধ বলা যেতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, মধু কখনো কখনো কাশিরোধী ওষুধগুলোর চেয়েও ভালো কাজ করে।

  

কাশি দূর করতে দিন ৩ বার ১ টেবিল চামচ কাঁচা মধু (Raw Honey) খান। কাশির কারণে ঘুমাতে সমস্যা হলে শোয়ার আগে ১ টেবিল চামচ মধু খেয়ে নিন। বাচ্চাদের ১ চা চামচ করে খাওয়ান।

   

 গরম জলে সামান্য মধু, লেবুর রস আর আদার রসের মিশ্রণ কফ এবং গলা ব্যথা নিরাময়ের জন্য বহুল প্রচলিত এই ঘরোয়া পানীয়।






প্রচ্ছদ


জাতীয়


চ্যানেল 24 বিশেষ


স্পোর্টস 24


বিনোদন


লাইফস্টাইল


বিজনেস 24


দেশ 24


আন্তর্জাতিক


চট্টগ্রাম 24


তথ্য প্রযুক্তি


স্বাস্থ্য


একাদশ জাতীয় নির্বাচন


মতামত


অনুষ্ঠান সূচি


ভিডিও


যোগাযোগ


হোম


 


লাইফস্টাইল


কফ বা কাশির ঘরোয়া চিকিৎসা


 ফারজানা হাসিন


 


১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ১১:০৭




সর্দি কাশি হলেই ঘড়ির কাঁটা গুনে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া জরুরি নয়। অ্যান্টিবায়োটিকের থেকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে সর্দি কাশির চিকিৎসা বেশি কার্যকর। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সহায়ক হতে পারে মধু।

এক গবেষণা থেকে জানা যায় যারা কাশির সমস্যায় ভুগছেন তাদের চিকিৎসায় অব্যর্থ ভূমিকা রাখতে পারে মধু। যেখানে অ্যান্টিবায়োটিক এতো ভাল কাজ করেনা। তবে কাশি বেশিরভাগ সময় দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে আপনা আপনি ঠিক হয়ে যায়।


কাশি দূর করার উপায়ঃ


১. কাশি হলে বার বার হালকা গরম জল পান করুন।


২. ধূমপানের অভ্যাস থাকলে ছেড়ে দিন। তামাক কাশিকে আরো শক্তিশালী করে।


৩. সবসময় উষ্ণ থাকুন। যেহেতু ঠান্ডা কাশির একটি উপলক্ষ তাই কাশি হলে উষ্ণ থাকবেন।


৪. মেন্থল লজেন্স চুষতে পারেন। এটা গলা থেকে কফ গুলোকে বের করতে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।


৫. কাশি হলে গরম জল দিয়ে স্নান করুন। এটা শরীরের ইন্দ্রিয় সমূহ থেকে কাশির জীবাণুগুলোকে বের করে দেয়।


কাশি হওয়ার পূর্বে গলা ভেতরে চুলকানি, বুকে ব্যাথা এবং নাক দিয়ে পানি পড়তে পারে। এর জন্য বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক সিরাপ না খেয়ে কাশির প্রাকৃতিক ঔষধ খেতে পারেন। এতে কোন পার্শ প্রতিক্রিয়া নেই এবং এসব ঔষধ খেতেও সুস্বাদু।


 

কাশির প্রাকৃতিক ঔষধঃ


মধুঃ মধুকে কাশির মহাঔষধ বলা যেতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, মধু কখনো কখনো কাশিরোধী ওষুধগুলোর চেয়েও ভালো কাজ করে।

   ১. কাশি দূর করতে দিন ৩ বার ১ টেবিল চামচ কাঁচা মধু (Raw Honey) খান। কাশির কারণে ঘুমাতে সমস্যা হলে শোয়ার আগে ১ টেবিল চামচ মধু খেয়ে নিন। বাচ্চাদের ১ চা চামচ করে খাওয়ান।

   ২. গরম জলে সামান্য মধু, লেবুর রস আর আদার রসের মিশ্রণ কফ এবং গলা ব্যথা নিরাময়ের জন্য বহুল প্রচলিত এই ঘরোয়া পানীয়।

  


যষ্ঠিমধুঃ যষ্ঠিমধু ভেতর থেকে কাশি বের করে ফেলার পাশাপাশি গলাকে পরিষ্কার করে। ফলে গলাভাঙা এবং শ্বাসপ্রশ্বাসে কষ্ট থাকলে সেটাও দূর হয়। ফুটন্ত গরম জলের মধ্যে দুই টেবিল চামচ যষ্ঠিমধুর গুঁড়া বা সমপরিমাণ যষ্ঠিমধুর চলা দিন। ১০-১৫ মিনিট চুলায় রেখে দিন। এর পর কাপে ঢেলে চায়ের মত করে পান করুন। এই চা দিনে দুইবার করে পান করবেন।


লবণ জল দিয়ে গার্গলঃ কাশি দূর করতে এটা অনেক জনপ্রিয় এবং প্রাচীন পদ্ধতি। লবণ জল গারগিল করার ফলে গলা অনেক পরিষ্কার এবং আরামদায়ক হয়। এক গ্লাস জলে এক চা চামচ লবণ দিয়ে গরম করে নিন। যতক্ষণ না লবণ জলের সাথে একবারে মিশে যায়। এরপর হালকা গরম জল মুখে নিয়ে ১৫ সেকেন্ড ভালভাবে গড়গড়া করতে থাকুন। দিনে ৩ বার এটা করতে পারেন। ঘুমানোর আগে করলে কাশির কারণে ঘুমের সমস্যা থেকে আরাম পাওয়া যায়।



  

No comments: