Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

যে পাঁচটি কারণে শীতে খেজুর খেতে হবে


যাকে ভারতে খেজুর বলা হয়, তা হলো খেজুর গাছের ফল। এর সারা বিশ্বে চাষ করা হয়, বিশেষ করে গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে।  খেজুরের বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এবং আপনার কেন সেগুলি খাওয়া উচিত তার একাধিক কারণ রয়েছে, বিশেষ করে শীতকালে।  খেজুরে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে।  খেজুর অপরিহার্য ভিটামিন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, খনিজ পদার্থ, ফাইবার, ফসফরাস, তামা এবং ম্যাগনেসিয়ামের পাওয়ার হাউস।  খেজুরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ফাইবার থাকে যা পরিপাকতন্ত্রকে মসৃণ রাখতে সাহায্য করে।  


জেনে নেওয়া যাক শীতে এগুলো খাওয়ার কিছু উপকারিতা:


 আর্থ্রাইটিস থেকে মুক্তি দেয়: আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জয়েন্টে ব্যথার অনুভূতি বেড়ে যায়।  খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে এবং এতে প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এইভাবে এগুলি আপনার ব্যাথা ও ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে।


ঠান্ডার বিরুদ্ধে কার্যকর: শীতের সময়, আপনার সর্দি নিরাময়ের সর্বোত্তম উপায় হল খেজুরের মাধ্যমে।  আপনাকে 2-3 টুকরা খেজুর সহ কিছু জল সিদ্ধ করতে হবে এবং তারপরে এক চিমটি কালো মরিচ এবং এলাচ গুঁড়া যোগ করতে হবে।  এটি সিদ্ধ করুন এবং তারপরে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন।  পরের দিন সকালে ম্যাজিক দেখুন।


 আপনার হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে: খেজুর একটি খুব হৃদয়-স্বাস্থ্যকর খাবার কারণ এতে পটাসিয়াম এবং ফাইবার উভয়ই সমৃদ্ধ।  এগুলো আমাদের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে যা পরোক্ষভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।  খেজুরে আইসোফ্লাভোনও থাকে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পরিচিত।


 হজমে সাহায্য করে: খেজুর দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ফাইবারের ভালো উৎস।  তারা হজম রসের নিঃসরণ বাড়াতে সাহায্য করে যা খাদ্যের শোষণকে সহজ করে তোলে।  খেজুর আমাদের মলত্যাগের উন্নতিতে সাহায্য করে।  এগুলো কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।  শীতকালে আমাদের শরীরের মেটাবলিজম ধীর হয়ে যায়।  এর ফলে হজমের সমস্যা হতে পারে।  শীতকালে খেজুর খাওয়া উচিত কারণ এতে অ্যান্টি-অক্সিডেটিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আমাদের বিপাককে উদ্দীপিত করে।


 উষ্ণ থাকতে সাহায্য করে: খেজুর শীতকালে শরীরকে গরম রাখতে প্রয়োজনীয় তাপ দেয়।  এগুলি বেশ কয়েকটি খাবার এবং পানীয়তেও প্রাকৃতিক মিষ্টি হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্র ভ

No comments: