Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

কোন ডিম খাবেন ? সাদা ডিম ও বাদামী ডিমের মধ্যে পার্থক্য জানুন


যারা ডিম খেতে পছন্দ করেন, সকালের নাস্তা হোক বা দুপুরের খাবার, তারা সবসময় ডিম খাওয়ার অজুহাত খোঁজেন। আপনিও যদি ডিম খেতে পছন্দ করেন কিন্তু কোন রঙের ডিম স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন, তাহলে এখানে জেনে নিন।  


প্রায়শই যখন স্বাস্থ্যের কথা আসে, লোকেরা বাদামী জিনিসগুলিকে স্বাস্থ্যকর বলে মনে করে, উদাহরণস্বরূপ ব্রাউন রাইস, ব্রাউন সুগার, ব্রাউন ব্রেড এবং এখন বাদামী ডিম। কিছু লোক বিশ্বাস করে যে দেশি ডিম অর্থাৎ বাদামী ডিম সাদা ডিমের চেয়ে স্বাস্থ্যকর। আসুন জেনে নেওয়া যাক সঠিক উত্তর কোনটি এবং দুটির মধ্যে পার্থক্য কী।


 ডিম প্রোটিনের ভালো উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রোটিনের পাশাপাশি ডিমে ক্যালসিয়ামও থাকে, যা হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, ডিম খাওয়া আপনার ওজন কমানোর যাত্রায় উপকৃত হতে পারে। শীতকালে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলা হয়। তবে এর জন্য আপনার বাদামী ডিম বেছে নেওয়া উচিত। 


সাদা এবং বাদামী ডিমের মধ্যে পার্থক্য

দেশীয় ডিম বাদামী। যদিও মুরগির ডিমের রং সাদা। অনেকে বিশ্বাস করেন যে সাদা ডিমের চেয়ে বাদামী ডিম স্বাস্থ্যকর। তবে আমরা আপনাকে বলি যে ডিমের পুষ্টির পার্থক্য তার রঙের দ্বারা নয়, মুরগির খাদ্য দ্বারা নির্ধারিত হয়। সূর্যালোক এবং ভালভাবে খাওয়ানো মুরগির ডিমে সমস্ত পুষ্টি থাকে। যদিও মুরগির ডিম যেগুলো সঠিক খাবার পায় না এবং বদ্ধ ঘরে রাখা হয় সেগুলোর পুষ্টিগুণ কম।


দুটি ডিমের মধ্যে কোনটি ভালো?

খামারের মুরগির ডিমের রং সাদা। এই মুরগিগুলিকে প্রায়শই তাদের খাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেওয়া হয় না। এ কারণে তাদের ডিমেও প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান কম থাকে। অন্যদিকে গৃহপালিত মুরগিকে প্রচুর পুষ্টি উপাদান দেওয়া হয়। এমন অবস্থায় এসব মুরগির ডিম বাদামি রঙের হয় এবং পুষ্টিকরও হয়। এই কারণেই বাদামী ডিমেও প্রোটিন, কোলেস্টেরল এবং ক্যালোরি বেশি থাকে। বাদামী ডিমে বেশি ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। স্বাদের কথা বললে, তাদের স্বাদে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। একটি বাদামী ডিমের কুসুম সাদা ডিমের তুলনায় কিছুটা গাঢ় হয়। ডিম দুটির স্বাদের পার্থক্য মুরগির খাবারের ভিন্নতার কারণে।


শীতে কয়টি ডিম খাওয়া উচিৎ?

পুষ্টিবিদ এবং সুস্থতা বিশেষজ্ঞ বরুণ কাত্যালের মতে, একজনকে দিনে একটি ডিমের কুসুম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে ডিমের সাদা অংশ খেলে তিন থেকে চারটি ডিমও খেতে পারেন।


 ডিম কেনার সময় এই টিপসগুলো মাথায় রাখুন-

১ – ডিম কেনার সময় খেয়াল রাখুন যেন সেগুলো পরিষ্কার হয়, ভাঙা না হয়।

২-পুরানো ডিম কেনা থেকে বিরত থাকুন।

৩- ডিম বাছাই করার সময় তাদের আকারের দিকে মনোযোগ দিন।

৪- ডিম কেনার পর ঠাণ্ডা জায়গায় রাখুন।

প্র ভ

No comments: