Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

এই জিনিসগুলি খেলে আপনার হার্ট অসুস্থ হবে, বাড়বে স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি


আজকাল, অল্প বয়সে মানুষের হৃদরোগের সম্ভাবনা দেখা যায়। 30 থেকে 35 বছর বয়সী মানুষও হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণে প্রাণ হারাচ্ছেন।প্রতিনিয়ত বাড়ছে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা। হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় এমন অনেক কারণ রয়েছে।আপনার লাইফস্টাইল, ডায়েট, ব্যায়ামের অভাব, একটানা বসে থাকা, শারীরিকভাবে সক্রিয় না থাকা, ধূমপান, অ্যালকোহল পান, অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খাওয়া ইত্যাদি হৃদরোগের কারণ। আপনি যদি অকাল হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে চান তাহলে সবার আগে আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করুন। কোমল পানীয়, তৈলাক্ত খাবার, চর্বিযুক্ত খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবারের মতো অনেক কিছুর অতিরিক্ত খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এই সব খাবারই হৃদয়ের শত্রু।


জেনে নিই হার্টকে অসুস্থ করে এমন খাবার সম্পর্কে।


খুব বেশি চিনি, লবণ, চর্বি খাবেন না


গবেষণায় জানা গেছে, আপনার খাদ্যতালিকায় বেশি পরিমাণে লবণ, চিনি, চর্বিযুক্ত খাবার, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থাকলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই আইটেমগুলির নিয়মিত ব্যবহার এড়িয়ে চলাই ভাল।পরিবর্তে, আপনি আপনার ডায়েটে ফল, সবুজ শাকসবজি, গোটা শস্য, চর্বিহীন প্রোটিন, কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য অন্তর্ভুক্ত করে আপনার হৃদয়কে সুস্থ ও ফিট রাখতে পারেন।


অত্যধিক লাল মাংস

খাওয়া এড়িয়ে চলুন 


আপনি যদি খুব বেশি লাল মাংস খান তবে আপনার হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি। এছাড়াও, ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। লাল মাংসে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে। মানুষ সসেজ, হট ডগ, সালামির মতো প্রক্রিয়াজাত মাংসও খেতে শুরু করেছে, কিন্তু এগুলো সবই হার্ট-অস্বাস্থ্যকর মাংস।এতে সোডিয়ামও বেশি থাকে। এতে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। কম চর্বিযুক্ত মাংস এবং মাছ খাওয়া 

সুস্থ হার্ট বজায় রাখার জন্য সেরা বিকল্প।


কিছু মানুষ যখনই ক্ষুধার্ত থাকে তখনই কুকিজ, কেক, মাফিন ইত্যাদি খায়, কিন্তু তা করা আপনার হৃদয়ের জন্য ভালো নয়। এই জাঙ্ক ফুডগুলিতে খুব বেশি চিনি থাকে, যা ওজন বাড়াতে পারে।এছাড়াও, এটি তাদের  ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রাও বাড়িয়ে দিতে পারে, যা হৃদরোগের কারণ হতে পারে।

প্র ভ

No comments: