Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ভালো স্বাস্থ্যের জন্য পুষ্পকর খাদ্য গ্রহণ করুন


আপনি যদি স্বাস্থ্য বজায় রাখতে চান তবে আপনাকে ব্যায়াম, পুষ্টিকর খাবার এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।আজকাল সুস্থ থাকার জন্য মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে। এই সচেতন যুগে, আমাদের সকলের জানা জরুরী যে পুষ্টিকর খাদ্য ফিট থাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। 


জেনে নিই আমাদের সুস্থ জীবনে পুষ্টিকর খাবারের ভূমিকা কী।


পুষ্টিকর খাবার কেমন হয়:-


পুষ্টিকর খাবার মানেই আমরা আমাদের যে খাবারের মাধ্যমে সব পুষ্টি পেতে পারি। এর জন্য শর্করা, প্রোটিন, চর্বি, খনিজ পদার্থ, ভিটামিন গ্রহণ করতে হবে। শরীরের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রতিটি পুষ্টির নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে, যেমন কার্বোহাইড্রেট থেকে শক্তি, প্রোটিন পেশী তৈরি এবং শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।


চর্বি আমাদের শক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে, এবং খনিজ এবং ভিটামিন শরীরের ভাঙ্গন রোধ এবং অন্যান্য ফাংশনে সাহায্য করে।


পুষ্টিকর খাবারের উপকারিতা:- 


পুষ্টিকর

খাবার সবসময় শরীরের সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মসৃণ কাজ করতে সাহায্য করে।


পুষ্টিকর খাবার একটি জ্বালানির সমান যা শরীরের নিয়মিত প্রয়োজন।


পুষ্টিকর খাদ্য আমাদের শরীরের প্রতিরক্ষামূলক ঢাল যা শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে শক্তি জোগায়।


পুষ্টিকর খাবারের অভাবের অসুবিধা:-


প্রতিটি বয়সে একটি পুষ্টিকর খাবার শরীরে বিভিন্নভাবে পুষ্টি যোগায়। এর ঘাটতির কারণে বয়সের সাথে সাথে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।


শৈশব থেকেই পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ না করলে অচিরেই ডায়াবেটিস, রাতকানা ও চর্মজনিত রোগ ঘিরে ধরে।


প্রাপ্তবয়স্কদের পুষ্টিকর খাবারের অভাবে হার্ট অ্যাটাক, বাত, ডায়াবেটিস এবং জীবনযাত্রার রোগ হতে পারে।


বৃদ্ধ বয়সে সঠিক পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ না করলে শরীর তাড়াতাড়ি শিথিল হয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে দুর্বলতার কারণে সব রোগ ঘিরে ধরে।


প্রোটিনের অভাবে শরীরের সঠিক বিকাশ ঘটে না।


শরীরের কিছু চর্বি প্রয়োজন। কিছু চর্বি নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে শরীরের জন্য উপকারী। এগুলো শরীরের জন্য নিয়মিত  প্রয়োজন।


ভিটামিনের অভাব দৃষ্টিশক্তিকে প্রভাবিত করে।


গর্ভবতী মহিলা পুষ্টিকর খাবার না খেলে তার সন্তান দুর্বল ও বিকলাঙ্গ হয়ে জন্মাতে পারে। তাই গর্ভবতী মহিলাকে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে।


করণীয়, কী করবেন না:-


আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে পুষ্টির প্রতি গভীর মনোযোগ দিন।


যখনই তৃষ্ণা অনুভব করবেন, বিশুদ্ধ জল পান করুন। ঠান্ডা পানীয় বা টিনজাত জুস খাবেন না।বাটারমিল্ক, লেবুজল, নারকেলের জল, তাজা ফলের রসও খেতে পারেন। সারা দিন ৩ লিটার জল পান করতে ভুলবেন না। এর ফলে শরীরের টক্সিন বেরিয়ে আসে এবং ত্বক সুস্থ থাকে।


আপনার ডায়েটে বিভিন্ন রঙের তাজা ফল অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না।


সকালের খাবার  নিশ্চিত করুন যাতে সারাদিন শরীর শক্তি পায়। সকালের খাবার  ফাইবার সমৃদ্ধ হলে ভালো হয়।


নিরামিষাশীদের প্রোটিনের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে সয়াবিন, টফু, দই, দুধ, ডাল খেতে হবে এবং আমিষভোজীরা ডিম, মুরগি ও মাছ খেয়ে প্রোটিন পেতে পারেন।


প্রতিদিন এক মুঠো শুকনো ফল যেমন বাদাম, আখরোট, কিশমিশ, শুকনো এপ্রিকট ইত্যাদি খান। এগুলো শরীর ও মনকে শক্তি জোগায়।


ফাস্ট ফুড খাওয়া কমিয়ে দিন।


চা-কফি পান করুন দিনে মাত্র ১ থেকে ৪ কাপ। এরঅতিরিক্ত পান ক্ষতির কারণ হয়।


ফল ও দইয়ের স্মুদি বা মিল্ক শেকও নেওয়া যেতে পারে।

প্র ভ

No comments: