হৃদরোগ এড়াতে অবশ্যই ডায়েটে এই খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করুন

হার্টকে সুস্থ রাখার জন্য কিছু খাবারকে সুপারফুডের ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ এতে এমন উপাদান রয়েছে যা খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে হার্টের সমস্যার ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। 

জেনে নিই তাদের সম্পর্কে।

আখরোট

বেশিরভাগ বাদাম ভিটামিন ই, মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক পুষ্টিতে সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরলের সাথে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাদের মধ্যে, আখরোট সবচেয়ে উপকারী কারণ এতে উদ্ভিদ-ভিত্তিক ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। তাই এভাবেও খেতে পারেন। অথবা আপনি চাইলে ফ্রুট সালাদ, ওটমিল, মুসলিতে যোগ করে খেতে পারেন।

আস্ত শস্যদানা

গোটা শস্যে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেল এবং ভালো পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হার্টকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি খারাপ কোলেস্টেরল বাড়াতে দেয় না। তাই সকালের খাবারে মুসলি, ওটমিল খাওয়া খুবই উপকারী।

সবুজপত্রবিশিস্ট শাকসবজি

শাকসবজি নিঃসন্দেহে ভারতীয় খাদ্যের একটি অপরিহার্য অংশ, কিন্তু হার্টকে সুস্থ রাখতে খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন, কারণ এতে রয়েছে ফাইবার, যা খারাপ কোলেস্টেরল বাড়াতে দেয় না, যা হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। সবুজ শাক-সবজিতে পালং শাক, বিভিন্ন ধরনের শাক, সবুজ পেঁয়াজ, ব্রকলির মতো সবজি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, যেগুলো তৈরি করা খুবই সহজ।

আপেল

আপনি নিশ্চয়ই আপেল সম্পর্কে শুনেছেন যে প্রতিদিন একটি আপেল খেলে আপনি অনেক রোগ থেকে দূরে থাকতে পারেন। কারণ এতে রয়েছে একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, একটি ফাইটোকেমিক্যাল যা কোয়ারসেটিন নামেও পরিচিত যা রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা প্রতিরোধ করে।

জলপাই তেল

সরিষার তেল বা পরিশোধিত ভারতীয়

জলপাই তেল

সরিষার তেল বা পরিশোধিত ভারতীয় খাবার বেশিরভাগই এই দুটি তেলেই তৈরি হয়। কিন্তু আপনি যদি হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমাতে চান, তাহলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন কারণ এটি শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ায়।

প্র ভ