Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

সুগার ফ্রি ফল ও সবজি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য

 



 

টমেটো -


চিনিমুক্ত সবজিতে টমেটোর নামও রয়েছে।  ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, প্রোটিন ইত্যাদির মতো পুষ্টি উপাদান টমেটোতে রয়েছে যা কেবল হাড়ের জন্যই উপকারী নয়, এটি চিনিমুক্ত খাবার হিসেবেও পরিচিত।  ডায়াবেটিস রোগীরা টমেটো খেতে পারেন।  টমেটোতে ক্যালসিয়ামও থাকে, যা হাড়কে শক্তিশালী করতে পারে।


ব্রকলি -


ব্রকলির ভিতরে চিনির পরিমাণ কম থাকে।  একই সময়ে এটি চর্বিমুক্তও বিবেচিত হয়।  ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি এর মতো পুষ্টি উপাদান এর ভিতরে পাওয়া যায়, যা শুধু ত্বকের জন্যই উপকারী নয় এটিকে চিনিমুক্ত সবজি হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।  এক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরাও এটি খেতে পারেন।


কিউই -


কিউই ডায়াবেটিস রোগীর ডায়েটে যোগ করা যেতে পারে, কারণ এটি চিনিমুক্ত ফল হিসাবে বিবেচিত হয়। ভিটামিন সি এর সাথে এর অভ্যন্তরে কম চিনি থাকে, তাই এটি খাওয়া অনেক স্বাস্থ্য উপকার করতে পারে।এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন-সি, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান যা স্বাস্থ্যকে অনেক সমস্যা থেকে দূরে রাখতে পারে।

অ্যাভোকাডো -


অ্যাভোকাডোর নাম চিনিমুক্ত ফলের অন্তর্ভুক্ত।  কারণ এর ভিতরে কম চিনি এবং কম চর্বি উভয়ই থাকে। তাই এটি খেলে শরীরে চিনির মাত্রা বাড়তে পারে না।  এক্ষেত্রে একজন ডায়াবেটিস রোগী অ্যাভোকাডো খেতে পারেন।


বাঁধাকপি -


বাঁধাকপিতে কম চিনি এবং কম চর্বি উভয়ই থাকে।  সেই সঙ্গে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ভিটামিন ই ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান যা স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। চিনিমুক্ত সবজির মধ্যে বাঁধাকপির নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।



কমলা -


ডায়াবেটিস রোগীরা তাদের খাদ্যতালিকায় কমলা যোগ করতে পারেন।  কারণ এটিকে চিনিমুক্ত ফল হিসেবে দেখা হয়। এর ভিতরে রয়েছে ভিটামিন সি, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।   ডায়াবেটিস রোগীরা তাদের ডায়েটে কমলা অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।


দ্রষ্টব্য - উপরে উল্লিখিত পয়েন্টগুলি দেখায় যে চিনিমুক্ত ফল এবং শাকসবজি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করার আগে একবার বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

No comments: