Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ইউরিক অ্যাসিডের কীভাবে এড়ানো সম্ভব?

 ইউরিক অ্যাসিড হল এক ধরণের বিপাক, যা প্রতিদিন শরীরের কোষগুলির ক্রমাগত ভাঙ্গনের ফলে তৈরি হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, এই রাসায়নিকটি কিডনি দ্বারা ফিল্টার করার পরে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু যখন এটি শরীরে জমা হতে শুরু করে, তখন কিডনি এটি ফিল্টার করতে সক্ষম হয় না, যার কারণে এটি জয়েন্টগুলির মধ্যে স্ফটিকের আকারে থাকে।


মহিলাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের স্বাভাবিক মাত্রা ২-৬ mg/dl, পুরুষদের মধ্যে এর মাত্রা ৩-৭mg/dl। 



 ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির তিনটি প্রধান কারণ হল -  ধূমপান, অ্যালকোহল এবং দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা।



 তবে এটি মোকাবেলা করা সম্ভব। তার জন্য - 

●  নিয়মিত ব্যায়াম করা

●  দিনে বেশি করে জল পান করা

●  রাতে ভালো ঘুম প্রয়োজন।



এ ছাড়া  খাদ্যাভ্যাসের প্রতি খেয়াল রাখলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের কিছু জিনিস ভুলেও খাওয়া উচিৎ নয়।  কারণ এই জিনিসগুলো খেলে জয়েন্টে ব্যথা ও ফোলা সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।


 নন-ভেজ : উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডযুক্ত রোগীদের মাংস, মাছ এবং সামুদ্রিক খাবার ইত্যাদি খাওয়া এড়াতে পরামর্শ দেওয়া হয়।  

কারণ এসব জিনিসে প্রচুর পরিমাণে পিউরিন থাকে।  এগুলো খেলে গাউটের ঝুঁকি বাড়ে। এমনকি যদি মাংস এবং মাছ ইত্যাদি খাচ্ছেন, তবে তাদের অংশ যেমন কিডনি, লিভার খাওয়া এড়িয়ে চলুন।



সয়া মিল্ক: উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের সয়া দুধ, জাঙ্ক ফুড বা মানানসই মশলাদার খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিৎ ।  

  কারণ এগুলো সেবন করলে শুধু বমিই হয় না, জয়েন্টগুলোতে ব্যথা ও ফোলাভাবও বেড়ে যায়।


এছাড়া ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের খাদ্যতালিকায় বাদাম বা  বিস্কুট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ।  এ ছাড়া  আরও বেশি করে জল খাওয়া উচিৎ।



No comments: