Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

খেতে বসলেই ঘেমে যান, জানেন কোন মারাত্মক রোগের লক্ষণ এটা

 


কিছু লোক খাওয়ার পরে ঘামে, আবার কেউ খাওয়ার সময় ঘামে।  যদিও গ্রীষ্মের ঋতুতে খাওয়ার সময় ঘাম হওয়া সাধারণ বিষয়, তবে এটি সবসময় ঠিক নয় কারণ ঘাম একটি প্রাকৃতিক শারীরিক ক্রিয়াকলাপ, যা কখনও কখনও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যাগুলি প্রকাশ করে।  ঘাম হওয়া কিছু লোকের জন্য বিব্রতকর, তাই আপনি যদি খাওয়ার সময়ও এই সমস্যার মুখোমুখি হন তবে এটি ঠিক নয় কারণ অনেক সময় আমরা বাইরে খাই বা পার্টিতে থাকি।  সেখানেও আপনি এমন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন, যা বেশ বিশ্রী এবং অস্বাস্থ্যকর হতে পারে।  চলুন জেনে নেওয়া যাক, অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণ কী এবং প্রতিরোধের উপায়।


খাওয়ার সময় ঘাম কেন?

এটি অনেক গুরুতর রোগের লক্ষণ হতে পারে, যেমন

1. ডায়াবেটিস- এই লোকেরা কখনও কখনও খাওয়ার সময় ঘামতে পারে কারণ খাওয়ার সময় শরীর সক্রিয় হয়ে ওঠে, এই সময়ে হাইপোগ্লাইসেমিয়া অর্থাৎ কম রক্তে শর্করার সমস্যা দেখা দেয়।  এই কারণে, কিছু লোক ঘাম, দুর্বলতা এবং হঠাৎ ক্লান্তি অনুভব করতে শুরু করে।

2. হাইপোথাইরয়েডিজম- হাইপোথাইরয়েডিজম হলে শরীরের মেটাবলিজম ধীর হয়ে যায়।  ফলে হজমে সমস্যা হতে পারে এবং খাওয়ার সময় ঘাম হতে পারে।

3. হৃদরোগ- হার্টের সমস্যার কারণে অক্সিজেন সরবরাহ এবং হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​প্রবাহে সমস্যা হয়।  এটি হজম প্রক্রিয়াকেও প্রভাবিত করে, যার কারণে খাওয়ার সময় ঘাম হয়।  এটি নির্দেশ করে যে আপনার হৃদরোগ আছে।

4. অ্যাসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ- কেউ কেউ ভারী বা মশলাদার খাবার খেলে হার্ট বার্ন হয়, এই সমস্যায় শরীরের অভ্যন্তরে অ্যাসিডিক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।  এ অবস্থায়ও খাওয়ার সময় ঘাম হয়।

5. অতিরিক্ত ঘাম হওয়া- এটি এমন একটি রোগ যাতে শরীরে অতিরিক্ত ঘাম হয়।  এটি কোনো কারণ ছাড়াই ঘটতে পারে এবং খাওয়ার সময় ঘাম হতে পারে।  এটি একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যা ঘামের সাথে সম্পর্কিত।  এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে চিকিৎসা প্রয়োজন।

ঘাম কোথা থেকে আসে?

প্রায়শই খাওয়ার সময়, ঘাড়, চুল বা চুলের মাথার ত্বকের পাশাপাশি মুখ এবং হাতে ঘাম হতে পারে।

চিকিৎসা কি?

স্বাস্থ্যকর খাবার খান, যেমন টাটকা ফল এবং পানি সমৃদ্ধ খাবার।

তাজা রান্না করা শাকসবজি খান।

শরীর হাইড্রেটেড রাখুন।

ব্যায়াম করুন।

প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া কমিয়ে দিন।

No comments: