Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

মোবাইলের ব্যবহার পুরুষের জন্যে অভিশাপ নিয়ে আসতে পারে


 সম্ভবত আপনি জানেন না যে আপনার শত্রু আপনার নিজের পকেটে লুকিয়ে আছে।  চিকিৎসকদের মতে, এই শত্রু হলো মোবাইল।  দীর্ঘক্ষণ শরীরে 'স্পর্শ ' এবং একটানা কথা বললে স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে।  চিকিৎসকদের মতে, এর মাইক্রোওয়েভ ট্রান্সমিটারের মাইক্রো ওয়েভ অনুপস্থিত মন এবং অনেক রোগের কারণ।  মোবাইল ফোন থেকে সর্বদা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ নির্গত হয়।  যখন একটি কল আসে বা করা হয় তখন এর ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধি পায়।  মোবাইলের দ্বারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত অংশ হল কান, মস্তিষ্ক এবং হৃৎপিণ্ড।  অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের কারণে মস্তিষ্কের অভ্যন্তরীণ অংশ হট স্পট হয়ে যায়।


 

ব্রেন টিউমার হতে পারে

ক্রমাগত মোবাইল ব্যবহারের কারণে এই দাগগুলি আলঝাইমার এবং ব্রেন টিউমারে পরিণত হয়।  সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘক্ষণ মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে কান ও মস্তিষ্কের মধ্যে সংযোগকারী স্নায়ুতে টিউমার হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণ হয়ে যায়।  মোবাইলে কথা বলার সময় মানুষের শরীরের ভঙ্গি খুবই খারাপ, এ কারণে সার্ভিকাল স্পন্ডিলাইটিসের অভিযোগ বেড়েছে।  এর অত্যধিক ব্যবহার মানসিক চাপ ও উত্তেজনাও সৃষ্টি করে।  এর ফলে অনেক ধরনের মানসিক রোগও হতে পারে।  অতিরিক্ত ব্যবহারে রক্তচাপও বেড়ে যায়।  এতে মনোযোগ কমে যায়।  এ নিয়ে বিদেশে নানা ধরনের গবেষণা চলছে।  এর ওপর নির্ভরতা বাড়লে হতাশাও বাড়ে।  মস্তিষ্কের রোগে মোবাইলের সরাসরি প্রভাব রয়েছে।  নিউরোলজিস্টরা টিউমার রোগীদের মোবাইল ফোনের ব্যবহার কমানোর পরামর্শ দেন।  যাদের হৃদয়ে পেস মেকার আছে তাদের মোবাইলে বেশি কথা বলা বা মোবাইল বাম পকেটে রাখা উচিত নয়।  পেস মেকার ইতিমধ্যেই বাইরে থেকে হার্টে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।  যদি এটিতে বৈদ্যুতিক ঢেউ ঘটে তবে একটি শর্ট সার্কিট ঘটতে পারে।  প্যান্টের পকেটে মোবাইল ফোন রাখা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি পুরুষত্বহীনতা এবং স্পার্মাটোরিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।  অল্প বয়সে মোবাইলের ব্যবহার বিপজ্জনক, তাই শিশুদের শুধুমাত্র যখনই প্রয়োজন তখনই মোবাইল ব্যবহার করতে দেওয়া উচিত।  এছাড়াও, প্রবীণদেরও এই বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে ভাবতে হবে।

এসব রোগ থেকে সাবধান

●কান এবং মস্তিষ্কের সংযোগকারী স্নায়ুতে টিউমার

● সার্ভিকাল স্পন্ডিলাইটিস

● চাপ এবং উত্তেজনা

● মানসিক রোগ

● রক্তচাপ বৃদ্ধি

● ঘনত্ব কমে যাওয়া

স্নায়বিক রোগ

● পুরুষত্বহীনতা এবং শুক্রাণু

No comments: