Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

কিউ আর কোড দ্বারা গ্রাহক জানবেন ওষুধ আসল না নকল


ওষুধে QR কোড বসানোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে কেন্দ্রীয় সরকারকে। বলা হচ্ছে এর ফলে আসল ও নকল ওষুধ শনাক্ত করা সহজ হবে। এর জন্য একটি পোর্টাল তৈরি করতে যাচ্ছে ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রণালয়। যেখানে ইউনিক আইডি কোড ফিড করা হবে। যা দিয়ে গ্রাহকরা সহজেই আসল না নকল ওষুধ পরীক্ষা করতে পারবেন।


নকল ওষুধ নিয়ন্ত্রণ হবে!


নকল ওষুধ বিক্রি বন্ধে বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে মোদী সরকার। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, জাল ওষুধ শনাক্ত ও বিক্রি রোধে একটি ট্র্যাক অ্যান্ড ট্রেস সিস্টেম চালু করতে হবে। প্রথম পর্যায়ে ৩০০টির বেশি ওষুধে বারকোড লাগানোর প্রস্তুতি চলছে। এগুলো সব ওষুধ যা বাজারে বেশি বিক্রি হয়। আমরা আপনাকে বলি যে এর পরে এটি অন্যান্য ওষুধেও প্রয়োগ করা হবে।


এর উপর একটি বার কোড থাকবে


খবরে বলা হয়েছে, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ওষুধ প্যাকেট করা হবে। 100 টাকা বা তার বেশি পরিমাণে বিক্রি হওয়া ওষুধগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তুতি চলছে৷ এর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক, কার্ডিয়াক, ব্যথা উপশমকারী এবং অ্যান্টি-অ্যালার্জিক ওষুধ অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। রেজুলেশন হিসেবে সরকার এক দশক আগে এই পদক্ষেপ নিয়েছিল।

কিন্তু, স্থানীয় ওষুধ কোম্পানিগুলো সঠিকভাবে প্রস্তুত না হওয়ায় তা বন্ধ হয়ে যায়। রপ্তানির জন্য ট্র্যাক সিস্টেম এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।


কোটি টাকার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে নকল ওষুধের ব্যবসা


বছরের পর বছর ধরে, জাল ওষুধের বেশ কয়েকটি ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছে, যার মধ্যে কিছু রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে৷ এই ব্যবসা রোধে

সরকার গুরুত্বপূর্ণ পরিকল্পনা নিয়ে একধাপ এগিয়েছে। এই বছরের জুন মাসে, কেন্দ্রীয় সরকার ওষুধ সংস্থাগুলিকে প্যাকেটগুলিতে বারকোড বা QR কোড পেস্ট করতে বলেছিল। একবার বাস্তবায়িত হলে, ইউনিক আইডি কোডটি ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রক দ্বারা তৈরি পোর্টালে (ওয়েবসাইট) উপলব্ধ করা হবে। যার সাহায্যে আসল না নকল ওষুধ শনাক্ত করা যায় এবং পরবর্তীতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তা ট্র্যাক করা যায়। গত কয়েক বছরে ভারতে কোটি কোটি টাকার নকল ওষুধের ব্যবসা হয়েছে।

প্র ভ


 

No comments: