দই খেতে পছন্দ করলে এ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নিন
দই অনেক মানুষের দৈনন্দিন খাদ্যের অংশ। কেউ কেউ এটাকে চিনি দিয়ে খেতে পছন্দ করেন আবার রাইতার আকারেও। টেস্টে দইয়ের কোনো উত্তর না থাকলেও এর রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। দই সম্পর্কিত অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। যেমন মানুষ মনে করে দই ঠান্ডা। শীতকালে মানুষ এটা খেতে ভয় পায়। তবে আয়ুর্বেদ অনুসারে দই প্রকৃতিতে গরম। এখানে আমরা দই সম্পর্কিত এমন অনেক তথ্য দিচ্ছি যা আপনার কাজে লাগতে পারে।
দই সম্পর্কে কিছু কথা
দই স্বাদে টক। ভারতীয় রান্নাঘরে এটি বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহৃত হয়। চাট থেকে পঞ্চামৃত পর্যন্ত নানাভাবে দই খাওয়া হয়। আয়ুর্বেদিক ডাক্তার দীক্ষা ভাবসার তার ইনস্টাগ্রাম পেজে দই সংক্রান্ত অনেক কাজের তথ্য দিয়েছেন। প্রথমেই জেনে নিন দই সংক্রান্ত কিছু বিশেষ তথ্য।
দই ঠান্ডা হয় না
লোকেরা বিশ্বাস করে যে দইয়ের শীতল প্রভাব রয়েছে। লোকেরা গ্রীষ্মে এটি বেশি খায় এবং ঠান্ডায় এটি খাওয়া এড়িয়ে চলে। দই স্বাদে টক হলেও প্রভাবে গরম। এটি ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। সহজে হজম হয় না বলে প্রতিদিন এটি খাওয়া পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভালো নয়।
এই লোকেদের দই খাওয়া উচিৎ নয়
আপনার যদি অ্যাসিডিটি, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, বদহজম, মাইগ্রেন, আলসার, হরমোনের সমস্যা থাকে, তাহলে দইয়ের পরিবর্তে ঢেঁকি বা বাটারমিল্ক পান করা উচিত।
গরম করবেন না
দই গরম করা উচিত নয়। দই রান্না করলে এর পুষ্টি নষ্ট হয়।
প্রতিদিন দই খাবেন না
প্রতিদিন দই খাবেন না। আপনি প্রতিদিন ঘোল বা বাটারমিল্ক পান করতে পারেন। এতে কালো গোলমরিচ ও জিরা গুঁড়ো দিন। দইয়ে ফল মেশাবেন না। এতে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে।
এগুলি বিষাক্ত সংমিশ্রণ
মাছ, মুরগি বা মাটনের সঙ্গে দই মিশিয়ে খাবেন না। এতে শরীরে টক্সিন তৈরি হয়।
রাতে দই খাবেন না
রাতে দই খাবেন না। বিকালে অল্প পরিমাণে খাওয়া ঠিক আছে। যাদের দইতে সমস্যা আছে তাদের জন্য বাটার মিল্ক সবচেয়ে ভালো।
প্র ভ
No comments: