এই ৪টি দেশি পানীয় ঠান্ডার পাশাপাশি অনেক রোগেও উপশম দেবে

এই পানীয়টি প্রচণ্ড গরম থেকে মুক্তি দেবে। শরীর হাইড্রেটেড থাকবে। অনেক রোগেরও উপশম হবে।

গরম ও ঘামের কারণে গ্রীষ্মের মৌসুমে মানুষ অলস ও ক্লান্ত বোধ করে। এই সময়ে ডিহাইড্রেশনও একটি  সাধারণ ব্যাপার।গ্রীষ্মের মৌসুমে অনেক ধরনের ঠান্ডা ও স্বাস্থ্যকর পানীয় খাওয়া হয়। এই পানীয় গরম থেকে মুক্তি দেয়।

এতে শরীর ঠান্ডা থাকে। এটি আপনাকে সারাদিন উদ্যমী রাখে।এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এতে ক্যালোরিও বেশি থাকে। এই পানীয়গুলির মধ্যে রয়েছে লস্যি, জলজিরা এবং বেলের জুস ইত্যাদি।

বাটারমিল্ক

একটি প্রোবায়োটিক পানীয়। এটি অন্ত্রের জন্য খুবই ভালো। এটি হিং, কাটা সবুজ ছোলা, পুদিনা এবং দই ব্যবহার করে প্রস্তুত করা হয়। এটি একটি খুব সুস্বাদু পানীয়। এই ঐতিহ্যবাহী পানীয়টি সাধারণত গ্রীষ্মকালে পান করা হয়। মাটির পাত্রে পরিবেশন করলে এর স্বাদ আরও বেড়ে যায় এবং তা সতেজ থাকে।

নারকেল জল

ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ নারকেল জল গ্রীষ্মের একটি দুর্দান্ত পানীয়।গ্রীষ্মে এটি নিয়মিত খাওয়া উচিত। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড রাখে। এটি কিডনিতে পাথর প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

জলজিরা

জলজিরার জল গরমে খুবই উপকারী। এটি জল, আদা, কালো মরিচ, পুদিনা এবং শুকনো আম্বোডিয়া জল ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এই মশলায় রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেলের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান।ফোলাভাব ও বদহজম দূর করতে এটি কাজ করে। এতে পুদিনা পাতার মিশ্রণ রয়েছে, তাই এটি গ্রীষ্মে পেট  ঠান্ডা রাখে।

বেলের রস

এই গরমে বেলের শরবত আপনাকে হিটস্ট্রোক থেকে রক্ষা করে। আপনাকে শক্তিমানও রাখে। এটি ডায়রিয়া ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতেও সাহায্য করে। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এটি একটি ভাল ইমিউন বুস্টার।এটি কোলেস্টেরল এবং ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়।

প্র ভ