প্রচুর ঘাম হওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ, এর কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন

অতিরিক্ত ঘামের কারণ: অনেকেরই ঘাম নিয়ে চিন্তা করতে হয়। ঘাম একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা শরীরের ভিতর থেকে টক্সিন দূর করতে কাজ করে। তবে কিছু মানুষ প্রচুর ঘামেন, যার কারণে তাদের অনেক কষ্ট হয়।

যদিও ঘাম হওয়াকে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়, কিন্তু আপনি যখন বেশি ঘামতে শুরু করেন তখন এটি আপনার খারাপ স্বাস্থ্য বা কোনো রোগের লক্ষণও হতে পারে।

আজ আমরা আপনাদের বলব অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণ কী এবং কীভাবে তা কমানো যায়।

মায়ো ক্লিনিকের মতে, কখনও কখনও অতিরিক্ত ঘাম হাইপারহাইড্রোসিসের কারণে হতে পারে। এই রোগে আক্রান্তদের ঘাম গ্রন্থি আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে। এ কারণে এসব মানুষের হাত-পা ঘামতে থাকে।যদি একজন ব্যক্তি সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিসে ভুগছেন, তবে তার বর্ধিত চিনি, নিম্ন রক্তচাপ এবং হাইপারথাইরয়েডিজমের মতো রোগ হতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপের কারণে শরীরে প্রচুর ঘাম হতে পারে।অতিরিক্ত অনেক ধরনের ওষুধ সেবন করলেও ঘাম হতে পারে। মেনোপজ, স্থূলতার কারণেও অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।

মুখে ঘাম হলে এই কাজটি করুন

যদি আপনার মুখে প্রচুর ঘাম হয়, তবে আপনার খুব গরম জায়গায় যাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। তবুও এমন জায়গায় যাওয়ার সময় মুখে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত। 

মুখের অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা দূর করতে টমেটোর রস ব্যবহার করা খুবই উপকারী।এটি ব্যবহারে আপনার মুখের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায় এবং ঘাম কমে যায়।

লেবু, লবণের দ্রবণ উপকারী

আপনি যদি ঘামে বিরক্ত হন তবে এমন পোশাক পরুন যার মাধ্যমে ত্বক শ্বাস নিতে পারে। এছাড়াও লেবু জল পান করলেও উপকার পাবেন। লেবু এবং লবণের দ্রবণ ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঘামের কারণে শরীরে লবণের অভাব দেখা দেয়, এমন অবস্থায় ঠান্ডা জলে লেবু ও লবণ মিশিয়ে পান করলে অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়।

প্র ভ