মশার কামড়ের কারণে চুলকানি ও ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে এই ব্যবস্থাগুলি গ্রহণ করুন

এই বৃষ্টির দিনে মশার আতঙ্কও বেড়ে যায় এবং তারা নানা রোগ ছড়াতে কাজ করে।ডেঙ্গু এবং ম্যালেরিয়ার মতো মারাত্মক রোগ মশা থেকেই হয়। যদিও সমস্ত মশা রোগ বহন করে না, তবে তাদের কামড়ের ফলে ফোলা, চুলকানি এবং ব্যথা হয়।

মশার হাত থেকে শিশুদের রক্ষা করার জন্য মানুষ মশারি, মশা নিরোধক ক্রিম বা অন্যান্য জিনিস ব্যবহার করলেও মশার আতঙ্ক থেকে শিশুদের পুরোপুরি রক্ষা করতে পারছে না। দেখা যায়, মশার কামড়ে শিশুদের ত্বকে লাল ফুসকুড়ি ও চুলকানি হয়। এর থেকে মুক্তি পেতে, আজ আমরা আপনাকে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার বলতে যাচ্ছি। জেনে নিই তাদের সম্পর্কে...

লেবু

মশার কামড়ে লেবুর ব্যবহার খুবই উপকারী। লেবুর রস সংক্রমণ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। একটি লেবু কেটে মশার কামড়ের জায়গায় লাগালে আরাম পাওয়া যায়।

বরফ

বরফ ঠান্ডা ফোলা কমাতে সাহায্য করতে পারে। মশার কামড়ে মাঝে মাঝে ত্বকে জ্বালাপোড়া হয়, কিন্তু বরফ লাগালে ত্বক অসাড় হয়ে যায় এবং কিছুক্ষণের জন্য জ্বালাপোড়া কমে যায়।আপনি যদি সরাসরি বরফ লাগাতে না চান তবে আপনি একটি কাপড়ে বরফ মুড়ে আক্রান্ত ত্বকে লাগাতে পারেন। তবে ত্বকে বেশিক্ষণ বরফ রাখবেন না।

আপেল ভিনেগার

আপনি যখন আপনার শিশুকে চানের জন্য নিয়ে যান, তখন তার চানের জল হালকা গরম রাখুন এবং এতে দুই থেকে তিন কাপ আপেল সিডার ভিনেগার যোগ করুন।এই চিকিৎসা কার্যকরভাবে আপনার সন্তানের শরীরে মশার কামড়ের প্রভাব দূর করে।

ঘৃতকুমারী

অ্যালোভেরা আপনার ত্বকের জন্য অলৌকিকভাবে কাজ করে। এটি মশার কামড়ের কারণে সৃষ্ট চুলকানি উপশম করতেও সাহায্য করতে পারে।অ্যালোভেরা জেলে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা মশার কামড়ের বিরুদ্ধে ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এর জন্য, আপনি কিছু তাজা অ্যালোভেরা জেল নিতে পারেন এবং এটি আক্রান্ত ত্বকে লাগাতে পারেন।

পেঁয়াজ

এটি প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরে উপস্থিত রয়েছে। এটি অনেক খাবারে ব্যবহৃত হয়।মশার কামড়ে পেঁয়াজও ব্যবহার করতে পারেন। মশার কামড়ে ফোলা বা লাল হয়ে যাওয়া জায়গায় এক টুকরো তাজা পেঁয়াজ লাগাতে পারেন। কিছুক্ষণ রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।এতে ফোলাভাব অনেকাংশে সেরে যাবে।

পোরিজ

এটা সকালের খাবারে খাওয়া হয়। ওটমিল তার চুলকানি বিরোধী বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত, তাই গ্রাউন্ড ওটমিল এবং সামান্য জল দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এটি মশার কামড়ানো জায়গায় লাগান। তারপর পেস্টটি শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।

প্র ভ