Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ব্যায়াম এবং ডায়েট কাজ করছে না? ওজন কমাতে এই হ্যাকগুলি অনুসরণ করুন



স্থূলতা আজকাল উদ্বেগের একটি প্রধান কারণ। আপনার ওজন যত দ্রুত বাড়বে, তা কমানো আপনার পক্ষে তত কঠিন। স্থূলতা ওজন কমাতে বাধা হতে পারে, এমনকি ঘন্টার পর ঘন্টা ওয়ার্কআউট এবং কঠোর ডায়েটের পরেও। মাত্র ১-২ কেজি কমানোও একটি কঠিন কাজ। এটি একটি ভুল ধারণা যে দীর্ঘক্ষণ হাঁটা এবং ডায়েটিং ওজন কমাতে যথেষ্ট। এগুলি আপনার শরীরের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যথেষ্ট তবে আপনি যদি আপনার শরীরের চর্বি কমাতে চান তবে আপনাকে ডায়েট এবং ব্যায়ামের পাশাপাশি আরও অনেক ব্যবস্থা নিতে হবে।

আপনি কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করে শুরু করতে পারেন, ভাজা এবং জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলতে পারেন এবং বাইরের খাবার এড়িয়ে চলতে পারেন। এই রুটিনের পাশাপাশি প্রতিদিন ব্যায়াম করা এবং কিছু ঘরোয়া প্রতিকার অনুসরণ করা প্রয়োজন। এগুলো আপনার ওজন কমাতে প্রধানত সাহায্য করবে। এখানে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা আপনার চর্বি পোড়ানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে। এগুলো পড়াে:

১. আপেল সিডার ভিনেগার- মানুষ আজকাল স্লিম করার জন্য আপেল সিডার ভিনেগার খায়। আপেল সিডার ভিনেগার প্রদাহ কমায়। এতে রয়েছে অ্যাসিটিক অ্যাসিড যা স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ চা চামচ আপেল সিডার ভিনেগার হালকা গরম পানির সাথে খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনি এটিতে কিছু মধু এবং শিলা লবণ যোগ করতে পারেন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আপেল সিডার ভিনেগার খেলে ওজন কমবে।

২. লেবু এবং মধু- লেবু এবং মধুর সংমিশ্রণ ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে এবং স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। ওজন কমাতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে লেবু ও মধু পান করা উচিত। লেবুতে ফ্যাট অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে, যখন মধুতে লিপিড-হ্রাস করার ক্ষমতা রয়েছে। উভয়ের সংমিশ্রণ আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং অসুস্থতাও দূরে রাখে। আপনার এই লেবু এবং মধুর মিশ্রণটি দিনে ২-৩ বার খাওয়া উচিত।

৩. গ্রিন টি- গ্রিন টি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। সকালে গ্রিন টি পান করলে পেট পরিষ্কার থাকে। এছাড়া গ্রিন টি পান করলে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এছাড়াও আপনি আপনার শরীরকে ফিট রাখতে আপনার রুটিনে গ্রিন টি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। প্রতিদিন গ্রিন টি পান করা ওজন নিয়ন্ত্রণে এবং পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। আপনি দিনে ২-৩ বার গ্রিন টি পান করতে পারেন।

৪. অ্যালোভেরার জুস- অ্যালোভেরার জুস ধীরগতির বিপাকীয় ব্যক্তিদের জন্য সহায়ক। অ্যালোভেরার জুস হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে। পাকস্থলী, ত্বক ও চুল সংক্রান্ত সমস্যার জন্য অ্যালোভেরা খুবই উপকারী।

৫. কালো মরিচ- আপনি যদি চেষ্টা না করে থাকেন তবে কালো মরিচ খাওয়া ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। কালো মরিচে পাইপেরিন নামক অ্যালকালয়েড থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন আপনার খাবারে একটি ছোট চামচ কালো মরিচ যোগ করতে হবে। এটি খাবারের স্বাদ বাড়াতে এবং স্থূলতা কমাতেও সাহায্য করবে।

No comments: