Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

জেনে নিন রক্তশূন্যতা দূর করতে কী কী খাওয়া উচিৎ





রক্তস্বল্পতা শরীরের একটি সাধারণ সমস্যা।  এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশিরভাগ নারী ও শিশু রক্তস্বল্পতার সমস্যায় ভুগছে।  রক্তস্বল্পতাকে ডাক্তারি ভাষায় অ্যানিমিয়া বলে।


  লোহিত রক্ত ​​কণিকার (RBC) হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে এই রোগ হয়।  হিমোগ্লোবিন হল RBC-তে একটি প্রোটিন, যা টিস্যুতে অক্সিজেন বহনের জন্য দায়ী।


আয়রনের ঘাটতিজনিত অ্যানিমিয়া এই রোগের সবচেয়ে সাধারণ ধরন।  এই রোগটি ঘটে যখন শরীরে পর্যাপ্ত আয়রন থাকে না, যা আপনার শরীরের হিমোগ্লোবিন তৈরির জন্য প্রয়োজন।


 যখন আপনার রক্তে পর্যাপ্ত আয়রন থাকে না, তখন আপনার শরীরের বাকি অংশ প্রয়োজনীয় পরিমাণ অক্সিজেন পায় না। আয়রন একটি খনিজ যা শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।


  এর প্রধান কাজ হল লোহিত রক্ত ​​কণিকার মাধ্যমে আপনার সারা শরীরে অক্সিজেন বহন করা।  বিশেষজ্ঞরা সম্মত হন যে এটি প্রতিদিন একটি অপরিহার্য পুষ্টি এবং আপনার প্রতিদিনের খাদ্য থেকে এটি পাওয়া উচিৎ।


 প্রতিদিন ১৮ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন। শরীরে আয়রনের ঘাটতির অনেক কারণ রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের অভাব, গর্ভাবস্থা, অভ্যন্তরীণ রক্তপাত, জেনেটিক্স বা মাসিক ইত্যাদি।


  তবে বিশেষজ্ঞরা আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের অভাবকে রক্তশূন্যতার একটি বড় কারণ বলে মনে করেন।  আসুন জেনে নিই আয়রনের ঘাটতির লক্ষণ ও উপসর্গ এবং রক্তশূন্যতা দূর করতে কী কী খাওয়া উচিৎ।


 আয়রন একটি খনিজ, যা অনেক দেহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।  এর প্রধান কাজ হল লোহিত রক্ত ​​কণিকার মাধ্যমে আপনার সারা শরীরে অক্সিজেন বহন করা।


 বিশেষজ্ঞরা সম্মত হন যে এটি প্রতিদিন একটি অপরিহার্য পুষ্টি এবং আপনার প্রতিদিনের খাদ্য থেকে এটি পাওয়া উচিৎ।  প্রতিদিন ১৮ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।


রক্তস্বল্পতা শরীরের একটি সাধারণ সমস্যা।  এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশিরভাগ নারী ও শিশু রক্তস্বল্পতার সমস্যায় ভুগছে। 


লোহিত রক্ত ​​কণিকার (RBC) হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে এই রোগ হয়।  হিমোগ্লোবিন হল RBC-তে একটি প্রোটিন, যা টিস্যুতে অক্সিজেন বহন করার জন্য দায়ী।


 অ্যানিমিয়া রোগের সবচেয়ে সাধারণ প্রকার।  এই রোগটি ঘটে যখন শরীরে পর্যাপ্ত আয়রন থাকে না, যা আপনার শরীরের হিমোগ্লোবিন তৈরির জন্য প্রয়োজন।


 যখন আপনার রক্তে পর্যাপ্ত আয়রন থাকে না, তখন আপনার শরীরের বাকি অংশ যতটা প্রয়োজন ততটা অক্সিজেন পায় না।


 এটি একটি খনিজ যা শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কার্য সম্পাদন করে।  এর প্রধান কাজ হল লোহিত রক্ত ​​কণিকার মাধ্যমে আপনার সারা শরীরে অক্সিজেন বহন করা।


 বিশেষজ্ঞরা সম্মত হন যে এটি প্রতিদিন একটি অপরিহার্য পুষ্টি এবং আপনার প্রতিদিনের খাদ্য থেকে এটি পাওয়া উচিৎ।


 প্রতিদিন ১৮ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।


 আয়রন সমৃদ্ধ জিনিস না খাওয়া, গর্ভাবস্থা, অভ্যন্তরীণ রক্তপাত, জেনেটিক্স বা ঋতুস্রাব ইত্যাদি সহ শরীরে আয়রনের ঘাটতির অনেক কারণ রয়েছে।  


 এটি না খাওয়া রক্তাল্পতার একটি প্রধান কারণ হিসাবে বিবেচিত হয়।  আসুন জেনে নিই আয়রনের ঘাটতির লক্ষণ ও উপসর্গ এবং রক্তশূন্যতা দূর করতে কী কী খাওয়া উচিৎ।


 লিভার:

 লিভার এবং লাল মাংস আয়রনের ভাল উত্স।  আপনি যদি একজন আমিষভোজী হন তবে এটি আপনার জন্য সেরা বিকল্প।


১০০ গ্রাম লিভারে ৬.৫ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে, যা দৈনিক চাহিদার ৩৬%।  এ ছাড়া এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন বি, কপার এবং সেলেনিয়াম।


 লাল মাংস: লাল মাংস আয়রনের একটি ভালো উৎস।

 ১০০ গ্রাম লাল মাংসে ২.৭ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে, যা দৈনিক চাহিদার ১৫%।  মাংস হল প্রোটিন, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম এবং বিভিন্ন বি ভিটামিনের ভাণ্ডার।


 গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন যে যারা নিয়মিত মাংস, মুরগি এবং মাছ খান তাদের আয়রনের ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা কম হতে পারে।


 আপেল:

 আশ্চর্যের কিছু নেই যখন বলা হয় যে 'দিনে এক খাবার' ডাক্তার থেকে দূরে থাকার ভাল উপায়।  এটির অনেক স্বাস্থ্য প্রচার বৈশিষ্ট্য রয়েছে।  আপেল


 এর একটি সমৃদ্ধ উৎস  এটি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে পরিচিত।  আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে প্রতিদিন অন্তত একটি আপেল খেতে হবে।


 বিটরুট:

  যাদের আয়রনের ঘাটতি রয়েছে তাদের অবশ্যই এই সবজি খাওয়া উচিৎ ।  খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করলে অ্যানিমিয়া রোগ এড়ানো যায়। ১০০গ্রাম বিটরুটে ০.৮ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়।


 ডালিম:

 রক্তের সংখ্যা বাড়াতে ডালিম অন্যতম সেরা ফল। এটি ভিটামিন এ, সি এবং ই এর একটি ভালো উৎস।  এই ফলটিতে উপস্থিত অ্যাসকরবিক অ্যাসিড শরীরে আয়রনের পরিমাণ বাড়ায় যা রক্তের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।


 ডায়েটে ডালিম অন্তর্ভুক্ত করলে আপনার হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পায়।  এক গ্লাস ঘরে তৈরি ডালিমের জুস যেকোনও প্রক্রিয়াজাত জুসের চেয়ে ভালো।



No comments: