Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

জেনে নিন স্বাস্থ্যে ও সৌন্দর্যে কাঁঠালের বীজের বিষয়ে

 







কাঁঠালের বীজ স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের জন্য অত্যন্ত  উপকারী। চলুন জেনে নেওয়া যাক এর উপকারিতাগুলো ।



হাড় শক্তিশালী করে -

কাঁঠালের বীজে ম্যাঙ্গানিজ এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান পাওয়া যায়, যা একসঙ্গে শরীরের হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে।  ম্যাগনেসিয়াম শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণে বাধা দেয় এবং সংযোগকারী টিস্যু গঠন এবং রক্ত ​​জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।  তাই হাড় মজবুত করতে কাঁঠালের বীজ খুবই উপকারী।


হার্ট সুস্থ রাখে -

হৃদরোগ দূর করতে কাঁচা কাঁঠালের বীজ সবচেয়ে ভালো বলে মনে করা হয়।  যাদের হৃদরোগ আছে তাদের প্রতিদিন কাঁঠালের বীজ খাওয়া উচিৎ।  এটি আমাদের রক্ত ​​বিশুদ্ধ করার পাশাপাশি শরীরে সঠিকভাবে রক্ত ​​সঞ্চালন করতেও সাহায্য করে।



চর্বি কমাতে সাহায্য করে  -

স্থূলতায় ভোগা মানুষের জন্য কাঁঠালের বীজ খুবই উপকারী।  এতে আঁশের পরিমাণ বেশি এবং ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি দূর করতে সাহায্য করে।  এটি নিয়মিত খেলে স্থূলতা কমানো যায়।


চুল পড়া প্রতিরোধ করে  -

আপনি যদি চুল পড়া বা ভেঙে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে কাঁঠালের বীজ আপনার জন্য খুবই উপকারী প্রমাণিত হবে।  এর জন্য কাঁঠালের বীজ পিষে একটি পাউডার তৈরি করুন এবং এই পাউডারটি জলে  মিশিয়ে চুলে লাগান।  এটি ব্যবহার করলে আপনার চুল পড়া, ভাঙা এড়াবে।  কাঁঠালের বীজ খেলে মাথায় রক্ত ​​সঞ্চালন ভালো হয়, ফলে চুলও বেশি গজায়।


মুখ থেকে ফ্রেকলস্ অপসারণ -


মুখের উজ্জ্বলতা পেতে কাঁঠালের বীজ দুধ ও মধুতে কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন এবং তারপর ভালো করে পিষে নিন।  তারপর এই প্যাকটি মুখে লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।  এটি নিয়মিত ব্যবহারে, আপনি কয়েক দিনের মধ্যে আপনার মুখ সুন্দর এবং উজ্জ্বল দেখতে পাবেন।


বলি অপসারণ -

ঠাণ্ডা দুধে বীজ এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন।  এটি পিষে পেস্ট তৈরি করুন।  এই পেস্টটি আপনার মুখে মাস্কের মতো লাগান।  এটি নিয়মিত লাগালে আপনার মুখের বলিরেখা যেমন কমবে তেমনি আপনি তারুণ্যময় ত্বক পাবেন।


রক্তাল্পতা প্রতিরোধ -

কাঁঠালের বীজে আয়রনের পরিমাণ বেশি, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।  এটি নিয়মিত খেলে শরীরে রক্তের কোনো ঘাটতি হয় না।  যার ফলে শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং রক্তশূন্যতার মতো রোগ প্রতিরোধ হয়।

No comments: