Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

খাবারের মাধ্যমে শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি পূরণ করুন

 







 আপনি ডায়েটের মাধ্যমে জিঙ্কের ঘাটতি অনেকাংশে পূরণ করতে পারেন।  জেনে নিন শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি হলে কোন খাবার দিয়ে আপনি তা পূরণ করতে পারেন।


জিঙ্কের প্রাকৃতিক খাদ্য উৎস : -


দই - 

দই পেটের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর।  দইয়ে রয়েছে ভালো ব্যাকটেরিয়া, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজমশক্তিকে শক্তিশালী করে।  দইয়েও ভালো পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। 


লেগুম - 

লেগুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ জিঙ্ক পাওয়া যায়। সিম, বিনস্ বা অন্যান্য লেগুম খাদ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।  লেগুম জিঙ্কের ভালো উৎস।  এগুলিতে ফ্যাট এবং ক্যালোরি কম, প্রোটিন এবং ফাইবার বেশি পাওয়া যায়।


ছোলা - 

ছোলাও জিঙ্কের ভালো উৎস।  আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় সাদা ছোলা অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এটি ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পুষ্টি সমৃদ্ধ।  জিঙ্কের ঘাটতি মেটাতে ছোলা সেদ্ধ করে বা সবজি বানিয়ে খেতে পারেন।  এছাড়া মুসুর ডালও জিঙ্কের ভালো উৎস।


ডিমের কুসুম - 

ডিমের কুসুমে প্রচুর জিঙ্ক পাবেন।  অনেকেই ডিমের হলুদ অংশ না খেলেও জিঙ্কের ঘাটতি মেটাতে খাওয়া প্রয়োজন।  ডিমের কুসুমে জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, ভিটামিন বি১২, থায়ামিন, ভিটামিন বি৬, ফোলেট এবং প্যানথেনোনিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।


চিনাবাদাম - 

জিঙ্কের ঘাটতি মেটাতে চিনাবাদামও খেতে পারেন।  চিনাবাদামেও রয়েছে আয়রন, পটাসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার।


তিল - 

জিঙ্কের ঘাটতি মেটাতে তিল খান।  তিলের বীজে জিঙ্ক, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট এবং বি কমপ্লেক্সের মতো উপাদান রয়েছে।  এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড রয়েছে।


রসুন - 

রসুনেও জিঙ্ক পাওয়া যায়।  জিঙ্কের ঘাটতি থাকলে প্রতিদিন এক কোয়া রসুন খান। এতে ভিটামিন এ, বি এবং সি, আয়োডিন, আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান শরীরে পৌঁছায়।


মাশরুম - 

জিঙ্কের ঘাটতি হলে ডায়েটে মাশরুম অন্তর্ভুক্ত করুন।  ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস এবং অনেক প্রয়োজনীয় প্রোটিন মাশরুমে পাওয়া যায়।


তরমুজের বীজ - 

তরমুজের বীজ খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।  এতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, পটাশিয়াম ও কপার পাওয়া যায়।  তরমুজের বীজ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় থাকে।  তরমুজের বীজ ধুয়ে শুকিয়ে রাখুন এবং আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।


কাজু -

শুকনো ফল খেলে শরীরে অনেক উপকার পাওয়া যায়।  কাজু জিঙ্ক, কপার, ভিটামিন কে, ভিটামিন এ এবং ফোলেট সমৃদ্ধ।  এছাড়াও কাজু মনো এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি বড় উৎস।  হার্টকে সুস্থ রাখা এবং ভালো চর্বি তৈরি করা ছাড়াও কাজু রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

No comments: