উপজাতি গর্ব দিবস মহাসম্মেলনে যোগ দেবে প্রধানমন্ত্রী মোদী
নরেন্দ্র মোদী, পাবলিক-প্রাইভেট অংশীদারিত্বের মাধ্যমে পুনর্বিকশিত রানি কমলাপতি রেলওয়ে স্টেশন (পূর্বে হাবিবগঞ্জ) জনসাধারণকে উৎসর্গ করবেন। গভর্নর মাঙ্গুভাই প্যাটেল, মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান, একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন।
মোদী একটি বিশেষ বিমানে রাজা ভোজ বিমানবন্দরে পৌঁছাবে এবং তারপর জাম্বোরি গ্রাউন্ডে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। তিনি স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির তৈরি পণ্যের প্রদর্শনী এবং আদিবাসী শহীদ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের বীরদের উপর ফোকাস করে একটি ফটো প্রদর্শনী পরিদর্শন করবেন।
মোদী কয়েকজন ব্যক্তিকে জেনেটিক কাউন্সেলিং কার্ড প্রদান করে মধ্যপ্রদেশ সিকেল সেল মিশন চালু করবেন। প্রধানমন্ত্রী ২০ জন নবনিযুক্ত বিশেষ করে দুর্বল উপজাতীয় গোষ্ঠীর শিক্ষকদের মধ্যে তিনজনকে নিয়োগপত্র হস্তান্তর করবেন। ঝাবুয়া জেলার নরসিংহরুন্দায় একটি তৃতীয় ফিল্ম প্রদর্শিত হবে এটি প্রথম গ্রাম যেটি রাজ্যে ১০০ শতাংশ নভেল করোনভাইরাস টিকা অর্জন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়াল মোডের মাধ্যমে ৫০ টি একলব্য মডেল আবাসিক স্কুলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন এবং সমাবেশে ভাষণ দেবেন। এরপরে মোদী রানী কমলাপতি স্টেশনের উদ্বোধন করবেন এবং রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং মিঃ চৌহানের সাথে সেই প্রাঙ্গনে হাঁটবেন।
একজন সিনিয়র পুলিশ অফিসার ইউএনআইকে জানিয়েছে “বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে জাম্বুরী গ্রাউন্ডের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। ইভেন্টে অংশগ্রহণের পর তাকে হেলিকপ্টারে করে বরকতুল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হবে যেখান থেকে তিনি সড়কপথে স্টেশনে পৌঁছাবেন। উদ্বোধনের পরে প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসবেন এবং বিমানবন্দরে উড্ডয়ন করবেন যেখান থেকে তিনি দিল্লীতে ফিরবেন।"
বিশেষ সুরক্ষা গ্রুপের কর্মীরা ইতিমধ্যেই শহরে উপস্থিত রয়েছে। ১৩ নভেম্বর শনিবার থেকে বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকা এবং ভেন্যুগুলি সাধারণের জন্য সীমাবদ্ধ। হোটেল, ইত্যাদি পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির দ্বারা অগ্রাধিকারের নজরদারিতে রয়েছে৷
No comments: