Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

মুখ্যমন্ত্রীর মাস্টারস্ট্রোক, বিশ্বাস করতে পারছে না দিলীপ ঘোষনিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বেঙ্গল বাণিজ্য সম্মেলনের উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ জানান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। আর মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীও সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছে। কিন্তু বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তবে মোদীর মুখ বাংলায় শিল্প নিয়ে আসবে বলেও দাবি করেন তিনি।২৫ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দিল্লী যাচ্ছেন দিলীপ ঘোষ। এর আগে বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন “প্রধানমন্ত্রী ওয়ার্ল্ড বেঙ্গল ট্রেড কনফারেন্সে এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েছে কি না সেটা প্রমাণ সাপেক্ষে। মুখ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে। ভিতরে কি হয়েছে আমরা জানি না। তিনি যা বলেছে তা সত্য কিনা সন্দেহ। প্রধানমন্ত্রী এখনো কিছু বলেননি। দশ বছর আগে মমতার এটাই করা উচিত ছিল, তখন সে বুঝতে পারেনি। মোদীজির ইমেজে আজ গুজরাটের কী পরিণতি হয়েছে। ত্রিপুরায় যাওয়ার পরই হয়তো বুঝেছেন। মোদী মানে শিল্প ও উন্নয়ন। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন মোদীকে আনতে আগ্রহী। এটা হলে বাংলার ছেলেরা চাকরি পাবে। বাংলার অর্থনীতি মজবুত হবে, কিন্তু আমি জানি না এটা কতটা সঠিক।"তিনি রাজ্যের শাসক দলকে কটাক্ষ করে বলেন “ত্রিপুরায় তৃণমূল একাই লড়ছে বলে মনে হচ্ছে। এটা মোটেই মূল বিষয় নয়। শুধু আগরতলা কয়েকটি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। বাকিটা কোথাও নেই। আর একটু অভিযোগ করতে হবে, না হলে সংবাদমাধ্যমে দেখাবে না, তারাও প্রচার পাবে না। "এদিকে আজ কলকাতায় প্রাক-নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হতে পারে, তিনি সেই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ করে বলেন "কলকাতা পুরসভায় নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হলেই বিজেপি আবার আদালতে যাবে। সব রাজ্যকে বঞ্চিত করে শুধু কলকাতায় ভোট কেন? দুই থেকে তিন বছর সব জায়গায় ভোট বাকি থাকে। প্রত্যেকেরই নির্বাচিত প্রতিনিধির অধিকার রয়েছে। "



নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বেঙ্গল বাণিজ্য সম্মেলনের উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ জানান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। আর মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীও সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছে। কিন্তু বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তবে মোদীর মুখ বাংলায় শিল্প নিয়ে আসবে বলেও দাবি করেন তিনি।

২৫ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দিল্লী যাচ্ছেন দিলীপ ঘোষ।  এর আগে বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন “প্রধানমন্ত্রী ওয়ার্ল্ড বেঙ্গল ট্রেড কনফারেন্সে এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েছে কি না সেটা প্রমাণ সাপেক্ষে।  মুখ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে। ভিতরে কি হয়েছে আমরা জানি না। তিনি যা বলেছে তা সত্য কিনা সন্দেহ। প্রধানমন্ত্রী এখনো কিছু বলেননি। দশ বছর আগে মমতার এটাই করা উচিত ছিল, তখন সে বুঝতে পারেনি। মোদীজির ইমেজে আজ গুজরাটের কী পরিণতি হয়েছে। ত্রিপুরায় যাওয়ার পরই হয়তো বুঝেছেন। মোদী মানে শিল্প ও উন্নয়ন। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন মোদীকে আনতে আগ্রহী। এটা হলে বাংলার ছেলেরা চাকরি পাবে। বাংলার অর্থনীতি মজবুত হবে, কিন্তু আমি জানি না এটা কতটা সঠিক।"

তিনি রাজ্যের শাসক দলকে কটাক্ষ করে বলেন “ত্রিপুরায় তৃণমূল একাই লড়ছে বলে মনে হচ্ছে। এটা মোটেই মূল বিষয় নয়। শুধু আগরতলা কয়েকটি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। বাকিটা কোথাও নেই। আর একটু অভিযোগ করতে হবে, না হলে সংবাদমাধ্যমে দেখাবে না, তারাও প্রচার পাবে না।  "

এদিকে আজ কলকাতায় প্রাক-নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হতে পারে, তিনি সেই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ করে বলেন "কলকাতা পুরসভায় নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হলেই বিজেপি আবার আদালতে যাবে। সব রাজ্যকে বঞ্চিত করে শুধু কলকাতায় ভোট কেন?  দুই থেকে তিন বছর সব জায়গায় ভোট বাকি থাকে। প্রত্যেকেরই নির্বাচিত প্রতিনিধির অধিকার রয়েছে।  "

No comments: