Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

শীতে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শিশুদের রক্ষা করতে এই ঘরোয়া ঔষধি কার্যকর





শীত মরসুমে শিশুদের স্বাস্থ্যের আরও বেশি যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এই মৌসুমে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ফলে জীবনযাত্রার ধরনে পরিবর্তন আসে।  অতএব, এই সময়ে আরও যত্ন নিতে হবে। শিশুদের ত্বক সাধারণত বড়দের তুলনায় বেশি কোমল, তাই শীতের মৌসুমে শিশুদের বেশি যত্ন নিতে হয়।


 

দেশের সুপরিচিত আয়ুর্বেদ চিকিৎসক আবরার মুলতানি বলছেন, শীতের মৌসুমে শিশুদের ঠান্ডা-সর্দি, ডায়রিয়া, কাশি ও নিউমোনিয়ায় হালকা জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।  যখন এটি ঘটে, তখন শিশুর নাক দিয়ে জল পড়া শুরু হয়।  এসব রোগ থেকে রক্ষা পেতে শিশুদের ঠান্ডা থেকে দূরে রাখতে হবে।  কিছু জিনিস আছে যা আপনার শিশুদের সর্দি, কাশি এবং ঠান্ডার ক্ষেত্রে উপকারী হতে পারে।  



  আদার উপকারিতা শিশুদের জন্য

 

সর্দি-কাশি সারাতে আদা ব্যবহার করা হয়।  এছাড়াও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ রয়েছে যে এটি কফ এবং গলা উপশম করে।  আদার মধ্যে কোলেস্টেরল থাকে না এবং এটি আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে হার্টের সমস্যা এড়ানো যায়।  ঠান্ডা ও কাশির জন্য ঘরে তৈরি ডিকোশনে আদা যোগ করে আপনি ৬ মাসের বেশি বয়সী শিশুকে খাওয়াতে পারেন।


 শিশুদের জন্য মধুর উপকারিতা

 শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য মধু খুবই উপকারী।  চিকিৎসকদের মতে, শিশুর বয়স ১ বছর হওয়ার পরই তাকে মধু খাওয়ানো উচিৎ।  এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মধু খাওয়ালে অনেক সংক্রমণ যেমন ক্লোস্ট্রিডিয়াম ইনফেকশন হতে পারে।  শিশুদের মধু খাওয়ালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়।  কাশি হলে ছোট শিশুকে সকালে ও সন্ধ্যায় এক চামচ মধু খাওয়াতে পারেন।  মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, যা শিশুদের শরীরে প্রদাহের সমস্যা কমায় এবং অভ্যন্তরীণ অঙ্গকেও শক্তিশালী রাখে।


  শিশুদের জন্য তুলসীর উপকারিতা

 তুলসী খাওয়া শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।  সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে অনেক বড় ও গুরুতর রোগেও তুলসী একটি কার্যকর ওষুধ।  তুলসী বীজ এবং পাতা সব স্বাস্থ্য উপকারিতা সঙ্গে বস্তাবন্দী।  এটি আলগা গতিতে স্বস্তি দেয়।  এর জন্য, আপনাকে প্রথমে জিরা মিশ্রিত তুলসী পাতা পিষে নিতে হবে, তারপর দিনে ৩-৪ বার এটি চাটতে থাকুন।  এটি করলে ডায়রিয়া বন্ধ হয় এবং আপনি আলগা গতিতে স্বস্তি পেতে পারেন।

No comments: