গীতা রেড্ডি জহিরাবাদে কোনো রাজনৈতিক বন্ধু খুঁজে পাননি
গীতা রেড্ডি একজন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা এবং তিনি অবিভক্ত এপিতে তিন মুখ্যমন্ত্রীর অধীনে মন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি একবার গজওয়েল থেকে এবং দুইবার জহিরাবাদ থেকে জিতেছিলেন। ২০০৯ সালে নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণের পর তিনি গজওয়েল থেকে জাহেরাবাদে চলে আসেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি জহিরাবাদ থেকে হেরে যান এবং কিছু সময়ের জন্য হায়দরাবাদে সীমাবদ্ধ থাকেন। এদিকে স্থানীয় কংগ্রেস নেতারা নিজেদের শক্তিশালী করতে শুরু করেন।
এদিকে স্থানীয় কংগ্রেস নেতারা গীতা রেড্ডিকে অবহিত না করে অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে। জহিরাবাদে এরকম বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠান হয়েছে এবং গীতা রেড্ডি তাদের সম্পর্কে জানতেন না। ডিসিসিবির সাবেক চেয়ারম্যান জয়পাল রেড্ডি, নরোত্তম এবং মদন মোহন রাও যারা গতবার জহিরাবাদ এমপি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, তারা গীতা রেড্ডির বিরুদ্ধে একটি কার্টেল গঠন করেছেন বলে জানা গেছে। তারা সরাসরি রাজ্য সভাপতি রেভন্ত রেড্ডি এবং জেলা ইনচার্জ মোহাম্মাদ আজহারউদ্দিনের সাথে কথা বলছেন বলে জানা গেছে।
উদাহরণস্বরূপ রেহন্ত রেড্ডি একাদশ এবং আজহারউদ্দিন একাদশের মধ্যে জহিরাবাদে একটি ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করা হয়েছিল, শোনা যায় সেই বিষয়েও গীতা রেড্ডি অবগত ছিলেন না। তার সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে নরোত্তম, যিনি টিডিপির টিকিটে জহিরাবাদ থেকে তার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি এখন কংগ্রেস পার্টিতে যোগ দিয়েছেন। বর্তমানে গীতা রেড্ডি কীভাবে পরিস্থিতি সামলাবেন এবং জহিরাবাদে তার অবস্থান ফিরে পাবেন তা দেখার বিষয়।
No comments: