চুল পড়ার এই কারণ জানলে আপনিও অবাক হবেন

চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য নানা ভাবনা হয়। কেউ বলেন ডিম দিতে, কেউ বলেন জবা ফুলের তেল। কিন্তু নতুন জিনিস ব্যবহার করে যত্ন নেওয়া তো পরের কথা। তার আগে জানতে রোজের কাজে কোনও ভুল করছেন কিনা।

অনেক সময়ে নিয়মিত কিছু ভুলই চুলের ক্ষতি করে দিতে পারে। চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা, কিংবা মাথার তালুর চটচটে হয়ে যাওয়া— এই মরসুমে এমন অনেকেরই হয়। তা নিয়ন্ত্রণের একটি উপায় হল ঠিক ভাবে শ্যাম্পু করা।

কী করে বুঝবেন ঠিক ভাবে শ্যাম্পু দিচ্ছেন কিনা চুলে?

যে কোনও কাজেরই কিছু নিয়ম থাকে। শ্যাম্পু ব্যবহারেরও রয়েছে। সোজা যদি মাথায় শ্যাম্পু ঢালেন, তাতে সমস্যা হতেই পারে। কারণ শ্যাম্পু হল একটি ঘন পদার্থ। মাথার তালুতে সরাসরি গিয়ে পৌঁছলে তা ক্ষতি করতে পারে।

তবে কী ভাবে ব্যবহার করবেন শ্যাম্পু?

একটি মগে কয়েক ফোঁটা শ্যাম্পু দিন। তার সঙ্গে ভাল ভাবে জল মিশিয়ে নিন। তাতে শ্যাম্পু অনেকটা হাল্কা হয়ে যাবে। আগের মতো ঘন থাকবে না। তা দিয়ে মাথা ঘষে, চুল ধুয়ে ফেলুন।

এ ভাবে ব্যবহার করলে গোটা মাথায় ভাল ভাবে ছড়িয়ে যাবে শ্যাম্পু। আর চুলও নরম থাকবে।

কোন সমস্যা এড়ানো যাবে?

ঘন অবস্থায় ব্যবহার না করলে সবচেয়ে সুবিধা হয় চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে। শ্যাম্পু ব্যবহারের পরে চুল ভাল ভাবে না ধোয়া হলেই ঘটে বিপত্তি। তার থেকেই তালুতে আসে চটচটে ভাব। চুলও হয়ে যায় খসখসে। কিন্তু জলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে সেই সমস্যার সমাধান হতে পারে সহজে।

[7/21, 5:40 PM] rim: আরামের এই সুখ নিতে গিয়ে ভয়ানক বিপদে পড়তে পারেন আপনি

কানের ভিতরে সুড়সুড়ি দিতে দিলে আরামে চোখ বন্ধ হয়ে আসে। কান খোঁচানোর কাঠি, কটন বাড বা ইয়ার বাড দিয়ে আরাম নিতে কার না ভাল লাগে। কিন্তু এই আরামও বিপদ ডেকে আনতে পারে।

এই আরামের কারণ কানের ভিতরে অসংখ্য স্নায়ুর জটলা। ‘কান এমন একটা জায়গা, যেখানে অসংখ্য স্নায়ু জটলা পাকিয়ে থাকে। তার উপর সুড়সুড়ি দিলে আরাম তো লাগবেই। কিন্তু সামান্য অসাবধানে কটন বাড বা কাঠিটা আর একটু ভিতরে চলে গেলেই পর্দায় খোঁচা লাগতে পারে। আর তাতেই বড় বিপদ হতে পারে।

কানের খোল পরিষ্কার করতেও অনেকে এই কাঠি বা কটন বাড ব্যবহার করেন তার কোনও প্রয়োজনই নেই। ‘অনেকেরই ধারণা, শুকনো চামড়া আসলে ময়লা। বিষয়টি একেবারেই তা নয়। কানের শুকনো চামড়া এমন একটা জিনিস, যা ময়লাকে ধরার জন্য ফাঁদ পাতে। পর্দা পর্যন্ত যাতে ধুলোবালি বা ময়লা না যেতে পারে, তারই ব্যবস্থা করে সেই শুকনো চামড়া । খুব দরকার না হলে সেগুলি পরিষ্কার করতে হবেই বা কেন। তবু অনেকের ক্ষেত্রে এই শুকনো চামড়া বেশি মাত্রায় জমে গিয়ে সমস্যা হয়, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কিন্তু কোনও ভাবেই কান খোঁচানো যাবে না।

[7/21, 6:33 PM] Press Card Sir: ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে ভারত।  টিম ইন্ডিয়ার এই জয়ের নায়ক কিন্তু দীপক চাহার।  সে ৬৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে।  চাহার তার ব্যাটিং দিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।

 ২৭৬ রানের লক্ষ্য  মাত্রা অর্জনে  টিম ইন্ডিয়া একসময় ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে লড়াই করে যাচ্ছিল।  জয়ের আশা টিম ইন্ডিয়ার শেষ হয়েই যাচ্ছিল।  তবে কিছু ভাল শট খেলেন দীপক চাহার স্কোরবোর্ডে দ্রুত রান পেয়ে দলের আশা ফিরিয়ে দিয়েছিল‌।  সে অষ্টম উইকেটে ভুবনেশ্বর কুমারের সাথে ৮৪ রানের জুটি গড়েন এবং দলকে দারুণ এক জয় উপহার দেন।

 দীপক চাহারের ইনিংসটি অনেক প্রশংসিত হচ্ছে।  তবে আপনি কি জানেন যে ভারতীয় দলের প্রাক্তন কোচ গ্রেগ চ্যাপেল একবার দীপক চাহারের ক্যারিয়ার শেষ করার চেষ্টা করেছিলেন।  এই খবর প্রাক্তন ফাস্ট বোলার ভেঙ্কটেশ প্রসাদ প্রকাশ করেছেন।

 ২০০৮ সালে চাহার যখন রাজস্থান ক্রিকেট দলের হয়ে খেলতে চেয়েছিল, ট্র্যাফিকের দৈর্ঘ্যের কারণে তাকে চ্যাপেল শর্টলিস্ট করে দেয়।  প্রসাদ টুইট করেছেন, 'দৈর্ঘ্যের কারণে গ্রেগ চ্যাপেল RCA তে দীপক চাহারকে প্রত্যাখ্যান করেছিল এবং অন্য কাজ খুঁজতে বলেছিল।  তার নিজের চেষ্টায় সে টিম ইন্ডিয়াকে জিতিয়েছে।  এর অর্থ হল নিজেকে বিশ্বাস করা এবং বিদেশী কোচদের খুব গুরুত্ব সহকারে না নেওয়া।'

 চাহারের নামে বিশ্ব রেকর্ড

 এই দুর্দান্ত ইনিংসের আগে টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে বোলং ক্ষেত্রেও দুর্দান্ত কাজ করেছেন দীপক চাহার।  টি-টোয়েন্টিতে ভারতের হয়ে রেকর্ড করা প্রথম হ্যাটট্রিক তাঁর ।

 দীপক বাংলাদেশের বিপক্ষে নাগপুর টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ৭ রানে ৬  উইকেট নিয়েছিলেন।  এটি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের যেকোন বোলারের সেরা পারফরম্যান্স অর্থাৎ বিশ্বরেকর্ড।  এ ছাড়া, নিজের প্রথম রঞ্জি ট্রফি ম্যাচে ইনিংসে তিনি ১০ রানে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন।

[7/21, 7:18 PM] Pinki Press Card: দেয়ালে আটকে কুকুর! সক্রিয় দমকল বাহিনী

প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক: সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে কংক্রিটের দেয়ালে আটকে থাকা কুকুরকে উদ্ধার করার জন্য দমকল বাহিনী স্লেজহ্যামার ব্যবহার করে।  

সিনসিনাটি দমকল বাহিনী জানায় যে জেরি নামে কুকুরটি পাঁচ দিন থেকে নিখোঁজ ছিল। এলাকায় জেরির নিখোঁজ হওয়ার পোস্টারও লাগানো হয় এবং বলা হয় জেরিকে দেখা মাত্রই পোস্টে দেওয়া ফোন নম্বরে যোগাযোগ করতে। ভাগ্যক্রমে এক স্থানীয় বাসিন্দা একটি গ্যারেজের কংক্রিটের দেয়াল থেকে  কুকুরের কান্নার শব্দ শুনতে পেরে নির্ধারিত ফোন নম্বরে যোগাযোগ করেন।

শীঘ্রই দমকল বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে।জানা যায়  কুকুরটি খড়ের গাদার নীচে পড়ে গ্যারেজের  কংক্রিটের দেয়ালে আটকা পড়ে।

জেরিকে উদ্ধার করার জন্য স্লেজহ্যামার ব্যবহার করে দেয়ালে গর্ত করার ভিডিওটি দমকল বিভাগই সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে।

দমকল বিভাগ জানায় জেরি সম্ভবত পাঁচ দিন দেয়ালে আটকে ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং পরে জেরিকে তার মালিকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও জানা যায়।

[7/21, 8:06 PM] rim: ওজন কমাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করবে তুলসি পাতা, ব্যবহার করুন এইভাবে

খুব ছোটবেলায় সর্দি-কাশি হলেই রাস্তা বলতে ছিল তুলসি পাতা। আর ম্যাজিকের মতো সে সব সারিয়েও তুলত এই পাতা। তবে শুধু এটাই নয় এতে রয়েছে এমন উপাদান, যা মানসিক উদ্বেগও কমাতে সক্ষম। এ তো গেল অন্যান্য উপকারের কথা। বেশির ভাগ সময়েই শরীরে জমছে অনাবশ্যক মেদ। তার জন্য অন্যান্য অনেক টোটকা খেয়ে দেখেছেন, কিন্তু জানেন কি আপনার এই সমস্যারও সমাধান ঘটাতে পারে তুলসি পাতা? সকালবেলা খালি পেটে ৫-৬টি তুলসি পাতা যদি খেতে পারেন, তা হলেই কিন্তু উপকার মিলবে।

কেন তুলসিপাতায় মেদ ঝরবে?

এতে রয়েছে প্রচুর পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন সি-এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। প্রতিদিন তুলসিপাতা খেলে তা শরীরের বিপাক হার বাড়ায়। বিপাক হার যত বেশি হবে, তত বেশি ক্যালোরি ঝরবে। কাজেই মেদ ঝরানোর প্রক্রিয়া সহজ হয়। তুলসি পাতা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করে দেয়, ফলে শরীর হয়ে ওঠে স্বাস্থ্যকর। এর ফলে অতিরিক্ত ওজন ঝরার সম্ভাবনা তৈরি হয়। তুলসি শরীরের উপকারী ব্যাকটিরিয়ার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে, এতে পেট পরিষ্কার হয়।

কী ভাবে খাবেন?

ভাল করে তুলসি পাতা ধুয়ে নিয়ে খেতে পারেন। কিংবা তুলসি জলে ফুটিয়ে সেই জলও খালি পেটে সকালবেলা খেতে পারেন। আবার তুলসি চা-ও ওজন ঝরানোর জন্য উপকারী। একটি পাত্রে জল গরম করে তাতে ৪টি তুলসি পাতা ফুটিয়ে নিন। হয়ে গেলে ছেঁকে নিন। তারপর তাতে ১/২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিন, তৈরি হয়ে গেল তুলসি চা। এই চা-ও দিনে দুবার খেতে পারেন।